৩২ হুতোম । দেখে প্রকৃতি সতী বিস্মিত হযে রযেচেন, এ সময় নিকটস্থ হলে বজনীরঞ্জন বড় অপ্রস্তুত হবেন বলেই যান পবন বড় বড় গাছ পালায ও ঝোপে ঝাপের আসে পাশে আস্তে আস্তে পা টিপে টিপে চলেচেন। অভিমানিনী মানবতী বজনীব বিন্দু বিন্দু নযনজল শিশিবচ্ছলে বনবাজী ও ফুলদামে অভিষিক্ত কচ্চে । এদিকে বাবুর ব্রিজক ও বিলাতি জুড়ি টপাটপ্ শব্দে রাস্ত কঁাপিয়ে ভদ্রাসনে পৌছিল । বাবু ড্রেসিংরুমে কাপড় ছাড়তে গ্যালেন, সহচবের বৈঠকখানায বসে তামাক্ খেতে খেতে রামলীলাব জাওব কার্টুতে লাগলেন এবং সকলে মিলে প্রাণখুলে দুচার অপর বড় মানুষেব নিন্দাবাদ জুড়ে ছিলেন। বাবুও কিছু পবে কাপড় চোপড় ছেড়ে মজলিশে বাব দিলেন, গুড়ম করে নটার তোপ্ত পড়ে গ্যাল। বোধ হয,মহিমার্ণব পাঠকবর্গেব স্মবণ থাকতে পাবে যে, বাবু বামভদব হজুবের সঙ্গে বামলীলা দেখতে গিযেছিলেন, বর্তমানে ছ চাব বাজে কথাব পর বাবু বামভদৰ বাবুকে ছ অ্যাক্ট টপ্পা গাইতে অনুবোধ কল্লেন, বামন্দর বাবুব গাওনা বাজনায বিলক্ষণ শক, গলাখানি ও বড় চমৎকাব, যদিও তিনি এ বিষযে পেসাদাব নন; কিন্তু সহরের বড় মানুষ মহলে ঐ গুণেই পরিচিত, বিশেষতঃ বাবু বামভদরের আজকাল সময ভাল, কোম্পানীৰ কাগজেব দালালী ও গীতের মাল কেনার দকণ বিলক্ষণ দশটাকা বোজগাব কচ্চেন বাড়িতে নিত্য নৈমিত্তিক দোল দুর্গোৎসব ও ফঁাক যায় না ! বাপ মীর শ্রাদ্ধ ও ছেলে মেযেব বিয়ের সময় দশ জন