পাতা:হুতোম প্যাঁচার নক্সা-দ্বিতীয় ভাগ.pdf/৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বেলওয়ে । చిళి জনকে ভাড়া যেতে সম্মত কল্লেন । এদিকে গাড়ি প্রস্তুত হতে লাস্থলে, বাবাজী তারি অপেক্ষাষ অ্যাক্ বেশ্বালয়ের বারাণ্ডার নীচে দাড়িযে রইলেন । শ্ৰীপাঠ কুমার নগরের জ্ঞানানন্দ বাবাজী প্রেমানন্দ বাবাজীর পরম বন্ধু ছিলেন। তিনিও রেল গাড়িতে চড়ে বাবানলী দর্শনে ইচ্ছুক হয়ে কিছু পূর্বেই বাবাজীর শ্ৰীপাঠে উপস্থিত ছযে সেবাদাসীর কাছে শুনলেন, যে বাবাজীও সেই মানসে কিছু পূর্বেই বেরিযে গ্যাচেন, সুতরাং এরই অনুসন্ধান কত্তে কত্তে সেই খানেই উভযের সাক্ষাৎ হলো । জ্ঞানানন্দ বাবাজী যার পর নাই কৃশ ছিলেন, দশ বৎসর জ্বর ও কাশী বোগ ভোগ কবে শরীব শুকিযে কঞ্চি ও কাটের মত পাকিয়ে গেছিল, চক্ষু দুটি কোটরে বসে গ্যাছে, মাংসমেদেব লেশমাত্র শবীরে মাই, কেবল কখান কঙ্কাল মাত্রে ঠেকেচে, তাষ এক মাথা রূক্ষ তৈলহীন চুল, একৃথান মোট লুই ছুপাট কবে গাযে জড়ানে, হাতে অ্যাকৃগাছ বেউড় বাশের বাক লাটি ও পাবে অ্যাক্জোড়া জগন্নাথ উড়ে জুতো । অনববত কাস্চেন ও গযার ফেলচেন এবং মধ্যে মধ্যে শামুক হতে অ্যাক অ্যাক্ টিপ নস্য লওয়া হচ্চে । অনবরত নস্য নিযে নাকের নলি এমনি অসাড় হযে গ্যাচে ; যে নাক দিযে অনবরত নস্য ও সর্দি মিশ্রিত কফজল গড়াচ্চে, কিন্তু তিনি তা টেরও পাচ্চেন না, অ্যামন কি, এর দরূণ তারে ক্রমে খোনা হয়ে পড়তে হয়েছিল এবং আলজীবও খরাপ হয়ে যাওযায় সৰ্ব্বদাই ভেটুকী মাচের মত স্থা করে থাকতেন। প্রেমানন্দ জ্ঞানানন্দের সাক্ষাৎ পেয়ে বড়ই আহিলা