রেলওযে | ළුණු গোট কতক পাথর বেঁধে দে, তা হলে পাষাণ ভাঙ্গা হবে।” প্রেমানন্দ এই সকল কথাতে বিরক্ত হয়ে ঘৃণা ও ক্রোধে জ্বলে উঠে খানিক্ ক্ষণ ঘাড় গুজে রইলেন, শেষে ইষৎঘাড় উ চুকবে জ্ঞানানন্দকে বল্লেন, “ ভায় ! সহরের স্ত্রীলোক গুলা কি ব্যাপিকা দেখেচো” ও শেষে প্রভো তোমাব ইচ্ছা বলে হাই তুল্লেন । জ্ঞানানন্দও হাই তুল্লেন ও দুবার তুড়ি দিযে অ্যাক্ টাপ নস্য নিযে বল্লেন, “ঠিক বলেচে র্দ দী, ওব ভর্তাব কাছে উপদেশ পাঞি নাঞি ওঁঞাদের রামা বঞ্জিকাব পাঠ দেওঞা উচিত । প্রেমানন্দ বামাবঞ্জিকাব নাম শুনে বড়ই পুলকিত হযে বল্লেন, “ভায়া না হলে আবে মনের কথা কে বলে, রামাবঞ্জিকাব মত পুর্থী ত্ৰিজগতে নাই, ” প্রভো তোমাব ইচ্ছা । জ্ঞানানন্দ অ্যাক্দীর্ঘ নিশ্বাস ফেলে অ্যাক্টাপ্ নস্য নিযে অনেক ক্ষণ চুপ কবে থেকে মাথাটা চুলকে বল্লেন, দা । শুনেচি বিবির নাকি বামারঞ্জিকা পড়ছে । প্রেমানন্দ অমনি জাহলাদে“আবে ভাষা বামাবঞ্জিকা পুর্থীর মত ত্ৰিজগতে হ্যান পুৰ্থী নাঞি “ প্রভো তোমার ইচ্ছা । এদিকে অনেক কসলাতেব পব কেরাঞ্চী গুড়ি গুড়ি চলতে লাগলেন, তল্পিদারেবা গাড়িব ছাতে বসে গাজা টিপ্তে লাগলো, মধ্যে শবতেব মেঘে অ্যাকৃপসল ভাবী বৃষ্টি আবম্ভ হলো, বাবাজীব গাড়িব দরজা ঠেলে দিযে অন্ধকাবে বাবোইযারির গুদমূজাত সংগুলির মত আড়ষ্ট হয়ে বসে রইলেন । খানিক ক্ষণ এইরূপ নিস্তব্ধ হযে থেকে জ্ঞাননন্দ বাবাজী অ্যাক্বার গাড়ির ফাটলে চক্ষু দিয়ে বৃষ্টি কিরূপ
