পাতা:হেমাঙ্গিনী নাটক.pdf/৫২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হেমাঙ্গিণী নাটক । - * শীতল থাকে, না গাত। মৎস সূত্রছিন্ন হয়ে পলাতক' হলে আক্ষেপ রক্ষণের স্থান থাকে, আর কি চারে মাচ । আসবে, হায় অমন জোড়াটা হস্ত হতে পিচলে গেল, তার মধ্যে শাস্ত্রে লেখে স্ত্রীলোকের কথায় কথায় অভি- । মান, মানভঞ্জনের পালাটা নাড়া চাড়া না কল্যে স্ত্রীজাতি বাধ্য থাকে না, এখন আর সে ভাবনা করে কি হবে, আবার চার করি গিয়ে, দেখি কি হতে কি হয়, আয় চৈ চৈ চৈ চৈ ই বাবা ঐ যে মৃত্যকী মাগির চারে আশ্চে, যন্ত্রী না হলে কি ষড়যন্ত্রে মনোনীত স্বীকার কক্তে পারে, (মৃত্যকীদ্বয়ের প্রতি) এসে এসো সুন্দরীদ্বয়, তোমাদের অনাগমনে এ উজ্জ্বল রাজসভাও আচ্ছন্নময় হয়েছিল, দেখ দেখি এখন সভার প্রভা কেমন প্রজ্বলিত হল। " মৃত্য। প্রণাম হই ঠাকুর মহাশয় আশির্বাদ করুন (প্রণতি ) ৷ বিছ। স্ত্রী-জাতির সধবাবস্থাই প্রধান শীৰ্ব্বাদ, আর যে কুলে তোমাদের জন্মগ্রহণ হয়েছে সেটি বৈধব্যযন্ত্রণা-বিরহ কুল, সুন্দর আবার কি আশীৰ্ব্বদাকাঙ্কিত হতে চাও; ( রাজা রাণী সহচরী চারিজন ও প্রহরীদ্বয়ের প্রবেশ) তিলোত্তম। জীবিতেশ্বর । আজ, আপনাকে এত অন্যমন দেখুচি কেন বলুনদেখি, বুঝি কোনু নব প্রিয়জন অকস্মাৎ মনপুরে উদয় হয়ে, আপনকার চিত্তকে এতাদৃক । অস্থির করেচে, নাথ, স্পষ্টকরে বলুনদেখি, আপনকার । চপলাচিত্ত এখন কোনদিগে বিজলিত হতেছে। - ぐ。