পাতা:হে অরণ্য কথা কও - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১০১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হে অরণ্য কথা কও অস্ত গেলেন, চারিধাৱে পাহাড়ে-ঘেরা জায়গাটার কি চমৎকার শোভা হোল। আমরা একটু বেড়িয়ে এলুমি পথ দিয়ে। একটা ঘাসওয়ালা পাহাড়ে উঠতে গিয়ে কাপড়ে ঘাসের বীচি লেগে গেল । বাংলোর পেছনে ছোট্ট টিলাটার পাথরের ওপরে বসলুম সন্ধ্যায় । आकfroों नश्कख ठtछेt5, वनद्ध भाथाभ, পূবদিকে একটা গাছের আড়ালে পড়েচে সেই জ্বলজ্বলে নক্ষত্রটা, ফলডুংরি থেকে সেদিন রাত্রে যেটা দেখেছিলাম। পশ্চিম আকাশে বনের পাথরে পাহাড়ের মাথায় অস্ত ?िi(ठुद्र ब्रा७ वा छ । অসীম নক্ষত্ৰময় ব্ৰহ্মাণ্ড, অনন্ত সৃষ্টি । একমনে বসে যোগাসনে সেই বিশ্বস্রষ্টার কথা যারা চিন্তা করেন, এইসব সন্ধ্যায়, এই সব বনানীর শান্ত পবিত্রতায়-তারা সাধু, যোগী। তঁদের কথা জানি না, তবে BttBB SLDLLDB gg BBDD DD BBD DuB DBD SS DDLLDB DDDS আপনিই মাথা নত হয়ে আসে। দূরের ক্ষুদ্র বারাকপুর গ্রামে ggDD DDBBD BB BuDL0S DBDDS DDD LDLLLLSSSBBBDBD DDD DBD BB D DDB DB BBD BDDBL0YSDD DBD DBBBDBBD DDD cथic5, कडनि डाब्र नcथ cथ। श्वनेि । জীবনের কত অদ্ভুত রহস্য—অদ্ভুত পরিবর্তন ! এমন স্থানে এমন সময়ে জীবনটাকে ভেবে দেখবার অবকাশ পায় ক’জন ? কৰ্ম্মকোলাহলমুখর শহুরে মানুষ নিজেকে বুঝতে জানতে পায় না। এই নিস্তব্ধ গভীর বনপ্রান্ত, ঐ শৈলমালা, অগণ্য নক্ষত্ৰদল মাথার ওপরে, সন্ধ্যার মায়াআলো-মাখানো দিগন্ত, বনশীর্ষ, শৈলচুড়া, ঝিঝির ডাক-সবই মনকে অন্তমুখী হতে সাহায্য করে। আজ শীত কম। অনেকক্ষণ বসে রইলুম পাহাড়টাতে । তারপর অন্ধকার ঘনীভূত হোল। মিঃ সিংহ বাংলোর টেবিলে বসে লিখচেন, ՏԳ