পাতা:হে অরণ্য কথা কও - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(2 डely कथा कe সেদিন নতিডাঙার মর্যাগাঙের ধারে বসে। পাশে নতিডাঙার প্রকাণ্ড বটগাছটা, ওপারে আৱামডাঙার মাঠে আউশ ধানের কচি সবুজ জাওলা ও খেজুর গাছের সারি। সাদা সাদা বক চরচে ঘন সবুজ কচুরিপানার দামে। এ জগতে যেন যুদ্ধ নেই, অশান্তি নেই, চালের দোকানের দীর্ঘ শ্রেণী নেই, উড়ন্ত এরোপ্লেন থেকে বোমাবর্ষণ নেই। আম কুড়োনো এ সময় একটা আনন্দের ব্যাপার। আজ সকালে DD DB DBDS BDD DDS KDBD DBBD BBB BBB জেলেণী আম কুড়িচ্চে। আমি যেতে না যেতে খপ করে একটা আম তুলে নিলে তলা থেকে। তখনও ভাল করে ভোর হয়নি। পাগলা জেলের মা আর হাজরি জেলেণী এই দুজন আম কুডুবার উদ্বেগে বোধ YD S DBDD BBDD DJSDBD DBDB DBBDBB BDB DB BDB DS BD এইমাত্ৰ পাগলা জেলের মা ওর ঝুড়ি থেকে একটা পাকা আমি আমায় দিয়ে গিয়েছিল। একটা মশা মারলুম। আজ কল্যাণীকে নিয়ে ফ, চু, হর, বুধ্যে প্রভৃতি ছােট ছোট ছেলেরা নৌকো নিয়ে বেড়াতে গেল বিকেলে, আমিও সঙ্গে গেলুম। অনেক দিন ওপারে যাইনি-মাঠ ছাড়িয়ে যে একটা পথ আছে, সেটা ভুলে গিয়েছিলুম। সেই পথ পৰ্যন্ত গিয়ে একটা নিমগাছ থেকে ডাল ভেঙে নেওয়া হোল দাঁতনের জন্তে। আমি নিজে নৌকো বেয়ে ঘাটে ভিড়িয়ে দিলামযেমন ও বেলা তেঁতুলতলা ঘাট থেকে সাতার দিয়ে এসেছিলুম আমাদের ঘাটে। জলে নােমলুম দুজনে, জল খুব বেড়েচে। আর বর্ষার আকাশে মেঘের দৃশ্য অদ্ভুত। সেই সাইবাবলা গাছটার ডালে ডালে রাঙা আলো । দেখে একটা অনুপ্রেরণা মনে জাগলো-বিশ্বের মহাশিল্পীর পরিকল্পনার মহনীয়তা আমার চোখের সামনে সুপরিস্ফুট। নীল 9 u