সুশিক্ষিত ও অশিক্ষিত লোকের সুখের তারতম্য ৩১ अर्कड, ब्रॉडैौन शंक्षत्र, ७ब्रड शिश्न, शिब्रिष्छांबा, लकूल छूभि छेड)ांति অবলোকন করিতে পারেন। ক্রমশঃ উৰ্দ্ধদিকে উখিত হইয়া, চন্দ্র-চতুষ্টয়-পরিবৃত বৃহস্পতি, বৃহত্তর চন্দ্রাষ্টক ও বিশাল-বলয়-ত্রয়পরিবেষ্টিত শনৈশ্চর, চন্দ্র-যটুক-পরিবৃত হর্শেল গ্রহ এবং চন্দ্রদ্বয়সংবলিত নেপচুন-নামক অপূর্ব ভুবন দর্শন করিয়া পরম-পুলকিতচিত্তে বিচরণ করিতে পারেন। পরে গ্রহ-মণ্ডলী-পরিবেষ্টিত প্রচণ্ড সুর্য্য-মণ্ডল পশ্চাদ্ভাগে পরিত্যাগ-পূর্বক সহস্ৰ সহস্ৰ কোটি কোটি নক্ষত্র-লোক অবলোকন করতঃ অশৃঙ্খল-বদ্ধ ও অক্লিষ্টপক্ষ বিহঙ্গের ন্যায় অসীম আকাশ-মণ্ডল পর্যটন করিতে পারেন। গগন-মণ্ডলের যাবতীয় ভাগ দূরবীক্ষণ-সহকারে মানব-জাতির নেত্র-গোচর হইয়াছে, তদুৰ্দ্ধ সমস্ত নভঃপ্রদেশ সংখ্যাতিরিক্ত পরমাদ্ভূত জীবলোকে পরিপূর্ণ বলিয়া প্রতীতি করিতে পারেন, এবং অপার মহিমার্ণব মহেশ্বরের অখণ্ড রাজত্ব সর্বত্র প্রচারিত দেখিয়া, ভক্তি-রসাভিষিক্ত-পুলকিত-হৃদয়ে অৰ্চনা করিতে পারেন। তিনি কখনও বা গগন-মণ্ডলস্থ ভূরিসংখ্য বৃহদাকার পদার্থ দর্শনে পরিতৃপ্ত হইয়া, সুক্ষ্ম পদার্থ পর্য্যবেক্ষণ-বাসনায় ধরাতালে অবতীর্ণ হইতে পারেন, এবং অণুবীক্ষণ-প্রদশিত অশেষবিধ অতি সুক্ষ্ম বস্তুর অশেষবিধ শোভা সন্দর্শন করিয়া চমৎকৃত হইতে পারেন। এরূপ সৌভাগ্যশালী বিদ্যাবান ব্যক্তি জীবের শরীরে ও বৃক্ষের পল্লবে যেরূপ শোভা, যেরূপ শিল্প ও যেরূপ অদ্ভুত ব্যাপার। অবলোকন করেন, অণুবীক্ষণের স্বষ্টি না হইলে, তাহ মানবজাতির দৃষ্টি-পথে কদাচ আবিভূতি হইত না। যে ব্যক্তি উক্ত যন্ত্র-সহকারে সে সমুদায় স্বচক্ষে “প্রত্যক্ষ না করিয়াছেন, তাহা বর্ণনা করিয়া তঁহার হৃদয়ঙ্গম করাইবার সম্ভাবনা নাই। বিদ্যালোক-সম্পন্ন
