জীবন স্মৃতি। ከፖ(k লোভে শিক্ষকতা বিসর্জন দিবার চেষ্টা, একেবারে বিভিন্ন জিনিষ, এবং তিনি শেষোক্ত ব্যাপারকে কোনও মতেই প্রশ্রয় দিতে পরিবেন না। বহরমপুরে অবস্থান কালে, কোনও শ্রদ্ধেয় বন্ধুর দুর্দশা দেখিবার পর, সার গুরুদাস প্রতিজ্ঞা করেন, যে কখনও নিলামে জমি বা বাড়ী কিনিবেন না। বহরমপুরে যে বাগানবাটীতে মাসিক একশত টাকা ভাড়ায় নর্ম্মাল স্কুল ছিল, সেই বাটী নিলামে বিক্রয় হইবার কালে, সার গুরুদাসের এক উকিল-বন্ধু মুহুরি মারফৎ বেনামি ডাক দিতে আরম্ভ করেন। কয়েকজন মাড়োয়ারি ডাক দিবার ইচ্ছা! করিলে, উক্ত উকিল তাহাদিগকে ইসারা করিয়া নিষেধ করেন। ফলে ঐ প্রকাণ্ড বাটী মাত্র ছয় সহস্র টাকায় কথিত উকিলের করতলগত হয়। ঐ বাগান-বাটীর মালিক সার গুরুদাসের মকেল ছিলেন। মাটির দরে বিকাইয়াছে এই অজুহাতে, ব্যাপার আদালতে গড়াইবার উপক্রম হইলে, উক্ত উকিল কয়েক টাকা খরচা লইয়া গোলযোগ মিটাইয়া ফেলেন। অন্যায় কার্য্য করিয়া ঐ উকিলের যে প্রকার অনুশোচনা হইয়াছিল, তাহা সার গুরুদাসের স্মরণাপটে আজও মুদ্রিত আছে। ১৮৭০ সালে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় বহরমপুরের অন্যতম ডেপুটি ম্যাজিষ্ট্রেট হন। এই খানেই “বঙ্গদর্শন” প্রকাশ আরম্ভ হয়। শ্রীযুক্ত অক্ষয়চন্দ্র সরকার এই সময়ে বহরমপুরে ওকালতি করিতেন। তিনি বঙ্গদর্শনের জন্য “গ্রাবুখেলা” ও “উদ্দীপনা” শীর্ষক প্রবন্ধদ্বয় লিখিয়া, তঁাহার সুদীর্ঘ সাহিত্য-যাত্রার পাথেয় সঞ্চয় করেন। ভূদেব বাবুর জামাতা স্বৰ্গীয় তারা প্রসাদ চট্টোপাধ্যায়ও এই সময়ে বহরমপুরে DBS DBSDDBDBBD S SDD DDBDS DB SDD BBDKBD