ঐহিক অমরত ১২৩ কে কবে আসিয়াছিল, যাহাকে যাইতে হয় নাই? কোথায় কে কবে জন্মিয়াছিল, যে একদিন শ্মশানের সম্মুখীন হয় নাই? যে ধনী, তাহারও শেষ শয্যা শ্মশান; এবং যে মনুষ্যকুলে জন্মলাভ করিয়া, মানুষ্যের সুখদুঃখ হৰ্ষবিষাদে সর্বতোভাবে স্বত্ববান হইয়াও ধনিগৃহের মার্জার-কুকুরের সমান বলিয়া পরিগণিত হইল না, তাহারও শেষ শয্যা শ্মশান। আজি ময়ূর সিংহাসন কি স্বর্ণপর্যাঙ্কের সুকোমল আস্তরণেও যাহার কোমলতর শরীর ক্লিষ্ট হয়, তাহারও শেষ শয্যা শ্মশান, এবং যে দিনান্তের। পর্য্যটনে মুষ্টিভিক্ষা না পাইয়া গাছের তলায় পড়িয়া থাকে, তাহারও শেষ শয্যা স্মশান। যেখানে আকবর সাহের সেকেন্দরা বিলুপ্ত সম্পদের স্মরণস্তম্ভ-স্বরূপ শোভা পাইতেছে, তাহারই চতুষ্পার্শে অসংখ্য দীন, দুঃখী ও পথের ভিখারীর অস্থিস্তােপ অবনীর ক্রোড়ে পড়িয়া রহিয়াছে। যিনি জ্ঞানসমুদ্রের শেষ সীমা দর্শনের জন্য কপিল, কণাদ, কিংবা নিউটন কি হামবোন্ডের ন্যায় অক্লান্তমনে সস্তরণ করিয়াছেন, তিনিও এইক্ষণ শ্মশানে; আর যাহারা পৃথিবীতে আসিয়া, খাইয়া, শুইয়া, হাসিয়া, ঢলিয়া, এবং দর্পণে আপনাদিগের মুখখানি মাত্র দেখিয়াই চলিয়া গিয়াছে, তাহাদিগের শেষ স্থান এইক্ষণ শ্মশান। হেলেনার মত রূপসী এবং রূপলাবণ্য-বর্জিত কাঙ্গালিনী, বড় আর ছোট, বৃদ্ধ ও শিশু, যে যেখান হইতে অন্তহিত হইতেছে, তাহারই বাহির হইবার পথ শ্মশান। সুতরাং শ্মশানের পরপারে কি, এই প্রশ্ন মনুষ্য-মাত্রকেই কোন না কোন সময়ে চিন্তায় अख्छूिड कब्र, qदर भब्रिग्रा७ अभद्र श्७मा बांध किनl, dई আকাজক্ষা সকলকেই কোন না কোন সময়ে আকুল করিয়া তুলে। কিন্তু কে ইহার উত্তর করিবে?