পাতা:অনুসন্ধান - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৪৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অনুসন্ধান মনোরমা শয্যাগত। পুত্রের বিচ্ছেদশোক-কাতরা মাতাকে সাম্বন দিতে গিয়ে নারাণবাবু নিজেই ব্যাকুল হয়ে ওঠেন। ঠিক সেই সময় টেলিগ্রাম এল আলিপুরের জেল হাজত থেকে। তঁর ছেলে ননীমাধব চুরির চার্জে অভিযুক্ত হয়ে আলিপুরে আছে। স্ত্রীকে মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে নারাণ মাস্টার চলেন আলিপুরের দিকে। মনে পড়লো তার একটি পুরনো গান কেবল তব মুখের পানে চাহিয়া বাহির হনু তিমির রাতে उद्भौथानि वांश्क्षिा অরুণ আজি উঠেছে অশোক আজি ফুটেছে। না। যদি উঠে, না। যদি ফুটে তবুও আমি চলিব ছুটে তোমার মুখে চাহিয়া। আলিপুরের জেল হাজতে ছেলের সঙ্গে দেখা হােল। ওখানে গিয়ে শুনলেন তার ছ-মাস জেলের আদেশ হয়েচে । জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের সঙ্গে দেখা করার পরামর্শ দিলে সবাই। নারাণ মাস্টার গিয়ে দেখেন, জেলা ম্যাজিস্ট্রেট তার পূর্ব পরিচিত মিঃ কানাওয়ার। 8)