পাতা:অবনীন্দ্র রচনাবলী তৃতীয় খণ্ড.djvu/৬৫১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আলোর ফুলকি গল্পসল্প গ্রন্থমালা ৪ । বিশ্বভারতী গ্রন্থালয়, কলকাতা । বৈশাখ ১৩৫৪ । প্রচ্ছদ ও মুখপাতের চিত্র নন্দলাল বস্ত ; অতুচ্ছদ বিনোদবিহাৰী মুখোপাধ্যায় অঙ্কিত। গ্রন্থাকারে প্রকাশের বহু পূর্বে ‘আলোর ফুলকি বৈশাখ ১৩১৬—অগ্রহায়ণ ১৩২৬ সংখ্যার ‘ভারতী’ পত্রিকায় ধাবাবাহিকভাবে মুদ্রিত হয়। Fāfst Gior Edmond-Eugene Rostand (ovvv-sasv) Chantecler নামে একটি রূপক কাব্যনাট্য রচনা করেন ; চার অঙ্কের এই নাটকটি প্রকাশিত হয় ১৯১০-এ এবং ঐ সময়েই মঞ্চস্থ হয়। তার কাহিনী-আকারে ~şafıt <FtwR **ft qə# *C Üşi gİR “The story of Chanticleer” নামে । আলোর ফুলকি সেই কাহিনীর ভাব-অবলম্বনে রচিত। অবনীন্দ্রনাথ জোড়ার্সকোর বিচিত্রা অথবা বিশ্বভারতী সন্মিলনীতে একবাব আলোর ফুলকি’র কিয়দংশ পাঠ করেছিলেন। দৌহিত্র শ্রশে শুনলাল গঙ্গোপাধ্যায়ের স্মৃতিচারণ থেকে জানা যায়, ‘মনে আছে একবার জোড়াসাকো বিচিত্র। সভায় সদ্য লেখা ‘আলোর ফুলকি’-ব একটা অংশ পড়ে শুনিয়েছিলেন। এখনও তার পড়বার বিশেষ ধরনটি কানে বাজছে—চিনিদিদির পার্টিতে নানা জাতের মোরগরা আসছে••• দাদামশায়ের পড়াব কায়দায় গলার স্বরে নানা জা;ে মোরগদের সাজ পোশাক চাল চলন হাবভাব যেন চোখের সামনে ভেসে উঠত।' এই লেখার প্রায় সমসাময়িক একটি ভাষণে একই ছাদের বর্ণনাভঙ্গী লক্ষ করা যায় ; ‘পাতার ঘরের এতটুকু পাখি, সকল সন্ধা আলোব দিকে চেয়ে সেও বললে—আলো পেলেম তোমাব, স্থর নাও আমার—নতুন নতুন আলোর ফুলকি দিকে দিকে সকলে যুগ-যুগান্তর আগে থেকে এই কথা বলে চলয়,•••’ ( শিল্পে অধিকার, ১৩২৮ ) । আলোর ফুলকি সম্পর্কে স্বতন্ত্র বিশদ আলোচনা করেছেন অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত ( বিশ্বভারতী পত্রিকা, কাতক-চৈত্র ১৮৮১-৮২ শক ) ; প্রবন্ধটি র্তার ‘শিল্পিত স্বভাব গ্রন্থে মুদ্রিত হয়েছে। J99)