পাতা:অমর-ধাম - চন্ডীচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ। কিন্তু আঁটতে টঙ্ক, তাই অমান দশা, বঁটাত বনেদি ঘর নয়, স্বভাৰে মিষ্টি কেমন করে হবে ? একি আমাদের বাৰু? আজ ছয় পুরুষ ধরে বড় মানৱী করেও সমান চলিয়া যাইতেছে। সে বেটা কাকের ৰাচ্ছা, এসব সোণার চাঁদ ময়ূরের দলে মিশতে এল কি বলে ? স্বার দেখুন মাৰু! আপনাদেরও Qsir veri ঐরকম লোকের সঙ্গ করা ভাল নয়। দেখুন দেখি, কাল যখন d মামলার বিচার হবে, তখন আদালতে ফর্ণির নামের সঙ্গে আমাদের মাখনবাবুর নাম ८gाभकांश মিহরীবাবুর নাম, সবাজারের ক্ষমাদাহোলার নাম প্রচার হবে, এটাকি আর সন্থ হয় ? এত আপনান অসহ্য।” সকলেই ট্যারা বাবুর টিটকিরিতে খুনী হয়ে বলিল বেশ বলেছ বান্ধ, মা মনসাৰ,-খুড়ি না সষ্ঠীর রূপার বেঁচে থােক, তুমি না হলে বলে কে ? আর এক গেলাস নোৰে ?” এইভাবে বৈঠকে বৈঠকে অনৱকুমারের ? অমর নাম যাত্রাপ্ন রায় প্রকাশ হইতে হইতে সন্ধার রাত্রি গভীৱ রজনীতে পরিণত হইল । অনাহারে বহুক্লেশে অমর কুমারের নিদ্রাহীন রাত্রিয় মাশক সংগ্রামের অবসান হইল। সুপ্রভাতে অমর কুমার হাজস্র স্বরের লোহ স্বারে দিবালোকের দর্শন আশায় বসিয়া আছে, এমন সময়ে এক সামান্য বেশধাৰী যুবা পুরুষ জেলখানার প্রহরীর সঙ্গে অসমৰ কুষারের সন্মুখে দেখা দিল। জাহাকে দেখিয়া অমরকুমার লজ্জায় মন্তক নত করিল। সে বলিল “ভাই! তোমার উদ্ধারের জন্য কাল সমস্ত রাত্রি ছাটাছুটী, করিয়াছি, এক দণ্ডও ৰিশ্রাম করিতে পাই নাই।.. হোনায় এই বিপদের সংবাদ পাইয়া সর্বাগ্রে তোমার যাবার