পাতা:অমর-ধাম - চন্ডীচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৬০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

‘ अमन-भि। বিচিত্র স্বপ্নের প্রবল উত্তেজনার অমর কুমারের নিদ্রাভঙ্গ হওয়ার : সঙ্গে সঙ্গে কারাকক্ষের লৌহদ্বারের বাহিরে রক্ষক পরিচালিত হইয়া অমর কুমারের শুষ্ঠালক কার্ত্তিকচন্দ্র ঘোষ উপস্থিত। শেষ রাত্রের কলেরা যেমন প্রায়ই মারাত্মক হইয়া থাকে, রাত্রিশেষের স্বপ্ন তদনুরূপ প্রায়ই সুফলপ্রস্তু হইয়া” থাকে। চক্ষু চাহিবা মাত্র উভয়ের দৃষ্টি উভয়ের উপর পড়িল। শুষ্ঠালক হৃদয়ের আবেগে হাসির হিরোলে চারিদিক মুখরিত করিয়া বলিল, “গুড়ুমর্ণিং অমর।” অময় কুমার শশব্যাস্তে শয্যা ত্যাগ করিয়া উঠিয়া দাড়াইতে দাড়াইতে বলিল “কেন ভাই এটা কিসের অভ্যর্থনা ?” “চোর ধরা পড়েছে, সেই চুরির নূতন মামলা রুজু হইয়াছে, আজকে দিন আছে, তোমাকেও আদালতে ডাক হবে। বোধ হয়। খালাস পাবে, আমার এখানে দাঁড়াইবার BBD DDSBBK SBDDY SEDS SYDDBBDB হুকুম পেয়েছি। আমি চমুম, আদালতে বেশ সাবধানে কথা কহিবে, আর খালাস পেলে মিষ্ট কথায় অনেক কাজ আদায়ের সুবিধা হবে, আমি যাই, ঐ মামলার তদবিরের ভার আমার উপর।” --বেলা সাড়ে দশটার সময় প্রহরীপরিবেষ্টিত অমর কুমায়কে আদালতে উপস্থিত করিল। এবার বিচার ভার সিনিয়র ডেপুটী বাবুর উপর না পড়িয়া সাহেব হাকিমের উপর পড়িয়াছে। ইনি আলিপুরের জয়েণ্ট ম্যাজিষ্ট্রে। সেই পূর্ব পরিচিত গাড়ীর সাইল ও কোচুম্যান চাের বলিয়া ধরা পড়িয়াছে। প্রধান সাক্ষী মানিকতলার পোল্লের ধারের একজন পােদ্দার। পূর্ণ মকদ্দমাৰ । মিথ্যাসাক্ষ্য দেওয়ার জন্য কনকপ্রজ্ঞ ও তাহার। আর দুইজন সন্দিলীও ।