পাতা:আমার জীবন.djvu/২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

38 আমার জীবন জানিতে পারেন । মার ঐ কথা শুনিয়া আমার মন অনেক সবল হইল। বিশেষ সেই দিবস হইতে আমার বুদ্ধির অন্ধুর হইতে লাগিল । আর পরমেশ্বর যে আমাদের ঠাকুর, তাহাও আমি সেই দিবস হইতে জানিলাম। আর আমার মনে অধিক ভরসা হইল । পরমেশ্বরকে মনে মনে ডাকিলেও তিনি শুনেন, তবে আর কিসের ভয়, এখন যদি আমার ভয় করে, তবে আমি মনে মনে পরমেশ্বর বলিয়া ডাকিব । মার ঐ কথা আমার চিরস্থায়ী হইয়াছে, মা বলিয়াছেন, আমাদের পরমেশ্বর আছেন । সেই দিবস হইতে মায়ের মহামন্ত্র পরমেশ্বর নামটি আমার হৃদয়ে প্রবেশ করিয়াছে । আমি আট বৎসর পর্যন্ত বালিকাদিগের সঙ্গে । ধূলা-খেলা করিতাম। আর দুই বৎসর বাহির বাটার স্কুলে মেমসাহেবের নিকট বসিয়া থাকিতাম । এই অবস্থায় দশ বৎসর গত হইয়াছে। পরে আমাদের বাট পুড়িয়া গিয়া বাটার স্কুল ভাঙ্গিয়৷ গেল। সেই হইতে আমার বাহির বাট যাওয়া রহিত হইল। আর আমি বাহির বাটীতে যাইতাম না, বাটীর মধ্যেই থাকিতাম। আমার মামা গৃহশূন্ত হইয়াছেন, তাহার ছোট একটি ছেলে ছিল, আমার মা ঐ ছেলেকে আনিলেন । আমি ঐ ছেলেটিকে দেখিয়া ভারি সস্তুষ্ট হইলাম। ঐ ছেলেটিকে আমি সকল দিবস কোলে করিয়া রাখিতাম, উহাকে লইয়াই আমি খেলা করিতাম, সে-ছেলেটিও আমার কাছে থাকিতে থাকিতে আমার ভারি শরণাগত হইল। আমি তাহাকে অতিশয় ভালবাসিতাম। এমন কি স্নান, আহার, নিদ্রা সকল সময়েই সে আমার কোলে থাকিত, আমি তাহাকে র্কাদিতে দিতাম না। আমাদের বাটীর নিকটে জ্ঞাতি খুড়ার বাট আছে। সেই বাটতে এক খুড়ীমা ছিলেন । আমি ঐ ছেলেটি লইয়া সেই খুড়ীমার নিকট -সকল দিবস থাকিতাম। সে-বাটতে অধিক লোক ছিল না, খুড়ার তিন জন, আর খুড়ীম, আর ছেলেপিলে কয়েকটি মাত্র। সে খুড়ীমার হাতে পায়ে রস-বাতের ষেদনা ছিল । আমি ঐ ছেলে লইয়া गकण गभग्न भूडौभाग्न कार्इ थाकिज्राश, उिनि मै मानोत्द्रङ्ग मकण कोष