পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (চতুর্থ বর্ষ).pdf/১২৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

O8 अर्थyद6 । 8श वर्ष-२श न९था। pnmaasa sorsa 電 মধ্যবর্ত্তী কক্ষে বসিল । তাহার পর অদূরে পদশব্দ শুনিয়া কল্যাণী বলিল, BD DBBD S BB BBDBDS DDD D DDDS BBBBDD हैंgाईल । 早 যতীশ কক্ষে প্রবেশ করিল। " সরোজা দেখিল, সম্মুখে-স্বামী। যে মূর্ত্তি সে হৃদয়ে অহরহঃ ধ্যান করিয়াছে—আজি সেই মূর্ত্তি যেন তাহার হৃদয় হইতে আসিয়া তাহার চক্ষর সম্মুখে দণ্ডায়মান। তাহার রমণী-হৃদয় কত ভাবের ঘাতপ্রতিঘাতে চঞ্চল इछेशः ऐठैिव्ल । যতীশ দেখিল, সম্মুখে-সরোজা । মুহুর্ত্ত উভয়েই নিৰ্বাক-নিশ্চল হইয়া রহিল। কিন্তু এরূপ অপ্রত্যাশিত অবস্থায় রমণী যত সত্বর প্রকৃতিস্থ হইয়া কর্ত্তব্য কার্য্যে অগ্রসর হয়েন, পুরুষ তত সত্বর তাহ পারে না। সরোজা স্বামীকে প্রণাম করিল—যেন সে হৃদয়ের সকল বেদন-সকল আকাজক্ষা পতি-পদে স্থাপিত করিল। যতীশ জিজ্ঞাসা করিল, “ভাল আছ ?” তাহার হৃদয়ে আজ তাহার সমস্ত জীবনের কত কথা জাগিয়া উঠিতেছিল । সরোজার মনে হইল, সে স্বরে যেন তাহার হৃদয়ে জন্মজন্মান্তরের আকুল আহবান ধ্বনিত হইয়া উঠিল। সে উত্তর দিতে পারিল না : আর সে কোন ‘জানে না।--তাহার দুই নয়ন পূর্ণ হইয়া গণ্ড বাহিয়া অশ্রু ঝরিয়া পড়িতে লাগিল । সে অশ্রু সুখের, কি বেদনার, সরোজা তাহা বুঝিতে পারিল না, বুঝিতে চাহিল না। কল্যাণী দেখিল, সরোজা কঁাদিতেছে। সে যতীশকে বলিল, “তুমি স্নান করিয়া আইস। বেলা হইয়াছে।” যতীশ কক্ষান্তরে যাইতেছিল, এমন সময় নীরজার এক ভাত্তর-পুত্র আসিয়া বলিল, “ঠাকুর-মা মাসীমা’কে ডাকাইয়া পাঠাইয়াছেন।” কল্যাণী সরোজাকে বলিল, “দিদি, তুমি থাক।” সরোজা বলিল, “না। আমি যাই।” সে কল্যাণীর নিকট হইতে পুলিকে লইয়া পুনঃ পুনঃ তাহার মুখচুম্বন করিল ; তাহার পর তাহাকে কল্যাণীর निकफ्नै शिा दिलाश जहेल । সরোজা জাগিয়া স্বপ্ন দেখিতে দেখিতে ভগিনীর গৃহে ফিরিয়া গেল। তাহার চক্ষুর সমক্ষে যতীশচন্দ্রের মূর্ত্তি অবস্থিত ছিল,—তাহার কর্ণে वर्ढेौष्ठद्ध क%श्वव्र श्वनिऊ श्रेष्ठछिल ।