Sጭክ” আর্য্যাবর্ত্ত।। ৪র্থ বর্ষ-৩য় সংখ্যা। সে এই লৌহস্তম্ভের উৎপত্তি সম্বন্ধে এক কাহিনী আমাদিগকে শুনাইতে আরম্ভ করিল। সে যাহা বলিল, তাহা এই * —মহম্মদ ঘোরী প্রথম যুদ্ধে BD DDB S BBDBD0DB KtBBD DD YBBDD DBDD S BBDB বৎসর পরে রাজা যখন সংবাদ পাইলেন যে, মহম্মদ এক বিরাট বাহিনী লইয়া পুনরায় ভারত আক্রমণে উদ্যত হইয়াছেন, তখন তিনি রাজ্যের অমঙ্গল আশঙ্কায় চিন্তাকুল হইলেন, এবং কি উপায়ে রাজ্যরক্ষা হইতে পারে, দৈবজ্ঞ ও জ্যোতিষিগণকে তাহা জিজ্ঞাসা করিলেন। তাহারা গণনা করিয়া রাজাকে বলিলেন যে, একটি লৌহস্তম্ভ যদি ভূগর্ভে এরূপ করিয়া প্রোথিত করা যায় যে, তাহ বাসুকির মস্তক স্পর্শ করে, তাহা হইলে স্নেচ্ছকবল হইতে রাজ্যরক্ষা হইতে পারে। রাজাদেশে তখনই এক প্রকাণ্ড লৌহস্তম্ভ নির্ম্মিত হইল এবং প্রাসাদের সম্মুখে তাহা প্রোথিত করা হইল। কিন্তু তাহা যে বাসুকির মস্তক স্পর্শ করিয়াছে, তাহার SBS SDD S BBBBS DBBD DS BBSBD DDS SDDD S BD পুনরায় উত্তোলিত হইল ; তখন সকলে বিস্ময়ের সহিত দেখিল যে, তাহার অগ্রভাগে রক্তের চিহ্ন রহিয়াছে । তখন আর কাহারও সন্দেহ রহিল না যে, স্তম্ভাগ্রভাগ নাগমস্তক পর্যন্ত পৌঁছিয়াছিল। আবার তাহা যথাস্থানে সন্নিবিষ্ট করা হইল ; কিন্তু প্রথম বারে কতটা অংশ ভিতরে গিয়াছিল, এবার শত চেষ্টাতেও ততটা গেল না। সকলেই বুঝিতে পারিল যে, এবার তাহা আর বাসুকির মন্তকোপরি সংস্থাপিত হইল না। ফলে দ্বিতীয় যুদ্ধে পৃথ্বীরাজের পরাজয়। স্তম্ভটি ভাল করিয়া না বসাতে একটু চিলা হইয়াছিল ; এবং এই ‘চিলা’ শব্দ হইতেই नांकि नश्द्वद्म नाम हिौ व छिी श् । এ সমস্তই যে অনৈতিহাসিক প্রসঙ্গমাত্র, এবং এই স্তম্ভ যে রায় পিথেীরার রাজত্বকালের অন্ততঃ সাত শত বৎসর পূর্বে নির্ম্মিত ও স্থাপিত হইয়াছিল, তাহা ইহার শীর্ষে উৎকীর্ণ লিপি হইতেই বুঝিতে পারা যায়। কিন্তু পুখীরাজের নামের সহিত । ইহা এইরূপে সংযুক্ত হওয়ায় যে এই কিম্বদন্তীর সৃষ্টি হইয়াছে, তাহার কারণ বোধ হয়, তাহার নামের গৌরব ও ७छे खछद्र डैदिांद्र थानांक्षनाभिक्षा दाऊँौष्ठ अद्धि किछुझे नाश्। এই গোলাকার স্তম্ভটির ২২ফিট ভূমির উপরে দাড়াইয়া আছে। ষে লৌহে ইহা নির্ম্মিত, তাহ প্রায় সম্পূর্ণ বিশুদ্ধ। কিন্তু আশ্চর্য্যের কথা
