পাতা:ইংলণ্ডাধিপতি মহামহিম আল্‌ফ্রেডের জীবন বৃত্তান্ত.pdf/৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

. . 81rം আলফুেডের জীবন-বৃত্তান্ত । প্রভৃতি, মহৎ দোষ সকল বিচার করিতেন । রাজ পথে আক্রমণাদি অন্যান্য বিষয়ের নিষ্ণশক্তি, বিচারপতিদিগের উপর ভারাপণ ছিল । সামান্য বিষয় সকল প্রথমতঃ গৃহীদিগের নিকট, পরে পরগণায়, তদনন্তর জিলায় মীমাণস) হইত। শেষোক্ত বিচারালয়ের নিকত্তি বিষয়ে সন্দেহউপস্থিত হইলে, রাজসভায় পুনর্ব্বিচার প্রার্থিত হইত। আলুদিগের কেরল রাজধানীর অধ্যক্ষতা ছিল। তাহারণ সৈন্যগণের কর্তৃত্ব ও প্রজাদিগকে রাজগঞ্জ অবগত করাণ প্রভূতি ক এক বিষয় মাত্র সম্নাদন করিত। : ইতি দ্বিতীয় অধ্যায় । তৃতীয় অধ্যায়। আলফুেডের দূরদর্শিতা । রাজ্যমধ্যে আর বার শান্তি স্থাপিত হইল। যুদ্ধসম্লকীয় বিষয় মকল, শিল্পবিদ্যা, বিজ্ঞানশাস্ত্র ও শাসনরীতি প্রভূতির বিলক্ষণ উন্নতি হইলে, আলফুেড় তাহার রাজ্য সুশোভিত কয়িতে বিশেষ মনোযোণী হইলেন তিনি প্রথমে । যে সকল নগর আমি দ্বারা ভস্মীভূত হয়; তাহ পুনর্নির্মাণে প্রবৃন্তু ইইলেন । তিনিই লণ্ডন নগরের পুনঃ শ্রীবৃদ্ধি হইবার মূল । এই নগর দিনমারদিগের সময়ে অতি সামান্য বন্দর ছিল, এক্ষণে ইহা ক্রমে ক্রমে অসীম বাণিজ্যের স্থল ও সমুদায় রাজ্যের রাজধানী হইয়াছে। এইথলরেড় রাজার সময়ে উইনচেস্টার নগর একেবারে সমভূমি ছয়, আলফুেভূ উহর পুর্ব্বাপেক্ষ। দ্বিগুণতর শোভা বৃদ্ধি করিয়া, পুনর্মিস্মাণ করলেনু, ইংরাজ রাজারা সচরাচর কুঁড়্য ঘরে বাস । করিতেন,দিনীর অনায়াসে এক দিনেই অগ্নিদ্বার। নগর