vঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের গ্রন্থাবলী। . . ' وه د মৃতল অথচ উষ্ণ গাকে লঘু হয়। - •স্বদয়ে ধরেছে তোরে বসুমতী মাত । কাল কক্ষ পিত্ত বাত তৃষ্ণ করে ক্ষী। প্রণাম করিছ তারে কোরে হেঁট মাথা ॥ শ্রম হরে রুচি করে অগ্নি করে পাকে। থোপ, থোপ, টোপ গাথা, সকল শরীরে দাড়িমের মহিমা জানাব আর কাকে ॥ কেমকের ছাত যেন, প্রকৃতির শিরে ॥ কেবল মধুর হলে হিত করে লিছু। থাকে না রসের লেশ, নব অনুরাগে। হইলে অম্বলমধু পিত্ত করে কিছু ॥ " ফুটিফাটা হয়ে যাও পাকিবার আগে ॥ পিন্ধের জনক ছয় হলে পরে টক । তখন বিচিত্র এক রূপ যায় দেখা। ফলত সে ফল ৰান্ত-কক্ষের নাশক ॥ নীরদ ধরেছে যেন পারদের রেখা ৷ ভালিমের ক্ষেতে গেলে সফল নয়ন। যার বাড়ী বাস কৰু সিদ্ধ যার ভিটে । তাকায় সেদিকে কেটা পাকায় যখন ॥ ত্ৰিজগতে কিছু নাই তোর মত মিটে ৷ ইচ্ছা করে ওয়ে থাকি গাছের তলায় । কোথায় পায়স ক্ষীর কোথা গুড়পিটে ? কেবল আহার করি গলায় গলায় ॥ ছোট ছোট কুষি চুষি মুখে দিয়ে ছিটে ॥ দিশতেই খুী কতু দেখি ৰথ তথা। যঙ থাই তত আরো সাধ নাই মিটৈ। পাপমুখে কি কহিব বেদানার” কথা ? বীচিভরা সমুদয় কত পাব সিটে ? সাধুরে ‘কাবেল” তোর সদাই মঙ্গল। মনে মনে অতিশয় খেদ আছে ভাই। মঙ্গলের দেশে-এই জঙ্গলের ফল ॥ পাখীর দৌরাত্ম্যে নাহি গাছপাকা পাই ৷ • বেদানীর দানারস পেটে যায় যার । এমন বজ্জাৎ চোর আর নাকি আছে। সাধু সাধু সাধু তারে করি সমস্কার । উড়ে এসে জুড়ে বসে সমুদয় গাছে ৷ দেখ এর গাছ কত ছিতের কারণ। কিচিমিচি ডাক ছাড়ে বিষম বিকট । পাতা ছাল শিকড় ঔষধে প্রয়োজন ॥ ভোজপুর কোথা আছে তাদের নিকট ? গুছি দেখ ফল দেখ ছাল দেখ তার। গাছেতে পাকিলে তুমি মানুযে না পায়। ফলভোগ করি কর ফলের বিচার ॥ যোগ্যোগে জাগ দিয়া তোমায় পাকায় ॥ চাকো চাকো রস লও ফল হাতে লয়ে। যেরূপেতে পাক তুমি ক্ষতি তাহে নাই। ভলে আর বেড়ায়ো লা “কলচাকা” হয়ে । আশার সময়ে তোরে খেতে যেন পাই ॥ তৰেই সফল সব যদি হয় ফল । বায়ু পিত্ত উভয়ে তোমাতে হয় হত। ফলেই ফলাই ফল না হয় বিফল ৷ কিঞ্চিৎ বিরাগ করে কফোধেতে যত ॥ ধৰি লুণ গাছেতে ফল ফলিয়াছে। দেখিলে তোমার মুখ লোভ অতি বাড়ে। দেখিতে না পাই গাছ, কত দূরে আছে। বিকার স্বীকার তবু তোমায় না ছাড়ে। কি ফল বিফল ভাই গিয়ে তার কাছে ? পবনের প্রবলতা আমাদের ধেতে । ফল ধোরে ফল পাবে; ফল নাই গাছে ॥ কোনরূপে ভয় নাই কত সুখ খেতে ॥ অনেক যতনে তোরে রসময় জাতী। শিশিরে দ্বোফল তুমি অতি মধুর। বিশেষ বিরলে বসি গড়েছেন ধাত ॥ মুখে গিয়ে অরুচির রুচি করে দূর ॥ • স্বচার হামল বর্ণ সুশোভিত পীত এসেছে কাবেল হতে সুধার আঙ্গুর। "মনোহর কলেবর জডি সুখদাতা। মানস মোক্তিত চেরে রূপের ভাঙ্গুর।
