পাতা:উদ্ভিদ্‌-বিচার - প্রথম ভাগ.pdf/২০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

शूल । । ○ শিকড়ই অস্থিানিক বলিলেও ছয় । পরীক্ষার জন্য একটা ধাশের গোড়া উপড়াইয়। দেখিলেই এই শ্রেণীস্থ উদ্ভিদের শিকড় কিরূপে বাহির হয় অবগত হইতে পারা যায় । অতঃপর কোন একটা উদভিদের শিকড় পরীক্ষা করিয়া দেখিয়া বালকের অনায়সেই বলিতে পরিবেন। যে ইহা এক-বীজদল কি দ্বিবীজ-দল ? আবার রক্ষটা কোন শ্রেণীভুক্ত অবধারণ করিতে পরিলে তাহার শিকড়ের স্বভাবও অবগত হইতে পরিবেন । দ্বি-বীজদল উদ্ভিদের প্রকৃত শিকড়ের বিন্যাস দেখিতে অতি সুন্দর। প্রথমতঃ একটা শিকড় দুই ভাগে বিভক্ত হইয়ছে। তৎপরে এই দুইটা বিভক্ত হইয়। চারিট, ঐ চরিটা আটটা ঐ আটটা, ষোলটা ; এই প্রণালীতে সমুদায় শিকড় বিভক্ত হইয়াছে। এরূপ বিভাগের প্রণালীকে দ্বৈভাগিক প্রণালী কস্থা যায় ; অতএব দ্বিবীজদল উদ্ভিদ দেখিয়া, বৃক্ষ মৃত্তিকার নীচে দ্বৈভাগিক রূপে শাখা প্রণাথায় বিভক্ত হইয়াছে বলিলে তাহার শিকড়ের বিন্যাস অতি সংক্ষেপে বর্ণনা করা হয়। অনেক উদ্ভিদের উক্তরূপে বিভক্ত শিকড় গুলির মধ্য দিয়া একটা স্থল শিকড় মৃত্তিকায় নামিতে দেখা যায় । এই স্থল শিকড় দেখিয়া বোধ হয় যেন গুড়ি সৰু হইয়। মৃত্তিকার মধ্যে প্রবেশ করিয়াছে। এই স্থল শিকড়কে প্রধান মূল কহে ।