হরিদ্বারের মেলা । । ہ ہری হরিদ্বারের মেলায় অশ্ব, হস্তী, উট, খচ্চর, গাদা, গাতী, বানর, কুকুর, বাঘ, বিচিত্র বর্ণের বিড়াল,মহিষ,হরিণ ও অন্যান্য নাম প্রকার পগু আনীত হয়। এক একটা পাহাড়ী জন্তুর চিকণ মুচিত্র পশম দেখিলে চিত্রকরের নৈপুণ্যের প্রতি ঘৃণা জন্মে। পাহাড়ের বিচিত্র পক্ষিগুলিও পরম মুনীর। তেমন পক্ষী কলিকাতার বাজারে আমরা কখন দেখি নাই। কিন্তু সে সকল পক্ষী এ দেশে আনিলে শীঘ্রই মরিয়া যায় । এ ভিন্ন অন্যান্য বিক্রেয় দ্রব্য কম নহে। বাজারে যা সন্ধান করিবে, তাই পাইবে । ধাতুর তৈজস পত্র ; পাথরের তৈজস পত্র, পুতুল ও দেবমূৰ্ত্তি ; মৃন্ময় পুতুল ; হীরা মতি প্রবাল প্রভৃতি বহুমূল্য রত্ন । ৫০,০০০ পঞ্চাশ হাজার টাকা মূল্যেরও এক এক খণ্ড হীরক তথায় বিক্রীত হয়। স্বর্ণ রৌপ্য পিজল কঁাস রাং দস্তা ও গালার নানা জাতি অলঙ্কার। গালার ফল ফুল ঝাড় গেলাস ঘট বাটী পুতুল। গজদন্তের পাখায় তাজমহল প্রতিমূৰ্ত্তি, কাকুই। মৃগ ব্যাঘ্র প্রভৃতির চৰ্ম্ম। ঝিমুকের খেলান। নানা প্রকার কাপড় সােল রুমাল তাজ টুপী । কুঙ্কুম মৃগনাভি গোরোচনা চামর ময়ূরপুচ্ছ ময়ূরপুচ্ছের পাখা। কুরঙ্গ গোপীমূত্তিক রুলী স্বৰ্ম্ম চন্দন অগুরু প্রিয়স্কু হিন্ধু বাদাম পেস্তা কিচমিচ । এতদ্ভিন্ন খাদ্য দ্রব্যের ত কথাই নাই । হরিদ্ধারে সর্বদেশের মোহর টাকা ও পয়সা দেখিতে পাওয়া যায়। পুরাতন মুদ্রাও দুলভ নহে । হরিদ্ধারে ঐহিক আমোদটাও বড় কম নহে। কোথাও বাই নাচ হুইতেছে, কোথাও খেমটা নাচ হইতেছে, ঝুপ ঝুপ করিয়৷ পেলা পড়িতেছে। কোথাও মদের রোল উঠিতেছে । বেদিয়া সাপ খেলাইতেছে, ৰাজীকর বাজী দেখাইতেছে । কোথাও গীত বাদ্য হইতেছে। সন্ধ্যার সময় কোথাও বাজী পুড়িতেছে। এইরূপ আমোদ প্রমোদের পরিসীমা নাই । অস্ত্ৰ শস্ত্র DBBS BB BBBB BBBB BBBB BBB BD D BBB BBB DDS বার সময় সরকারী চাপড়াসীর নিকট অস্ত্র রাখিয়া যাইতে হয় । চাপড়াসীরা সকলকে এক এক খানি টিকিট দেয়। প্রত্যাগমন কালে সেই টিকিট দিয়া স্ব স্ব অস্ত্র ফিরিয়া পায় । এক বৎসর ৭০০,০০০ সাত্ত লক্ষ অস্ত্র এক স্থানে সংগৃহীত হইয়াছিল। 鬱 ভারতবর্ষে যতগুলি হিন্দুদিগের মেলা আছে, তন্মধ্যে হরিদ্বারের মেলাই cथर्छ । ७ऊ नभt८ब्रांझ ञांद्र ८कांशों७ रुग्न मी । किरू 4हे बांद्र उाशौब्रथैौद्र মহিমা ক্ষুরাইতেছে আর কুম্ভের মেলা হইৰে না। যাহা হউক, মৰতের
