হিন্দুসমাজের বর্তমান শোচনীয় অবস্থার কারণ কি? ৭৫৭ পৃথিবীর এক সবল জাতি পৃথিবীর সর্বাঙ্গীন डेडिन नप्त्र ‘ਬਰ নার সমাজের শারীরিক, মানসিক ও আধ্যাত্মিক উৎকর্ষ স্লাভার্থে প্রাণপণে চেষ্ট যত্ব ও পরিশ্রম স্বীকার করিতেছেন দেখিয়৷ ఫ్రో टैंकर्न फेब्रठित्वहे ধার ধারে না, যাহাদের আভ্যন্তরিক উন্নতির মধ্যে অস্ত্রপিত্ত, ‘প্লীহা ও যকৃৎ প্রধান ; তাহাদের পক্ষে প্রথমোক্ত বীরজাতিকে অনুকরণের ভাণ করিয়া উপহাস করা বিয়ে নহে। যতদিন না বৃক্ষ সবল ও মৃদৃঢ় হয়, তত নী তাহাকে দুষ্ট পশ্বাদির গ্রাস হইতে রক্ষা করিবার জন্য যেমন তাহার চতুৰ্দ্ধক শক্ত বেড় দেওয়া আবশ্যক হয়,পরস্তু ক্ষুদ্র বৃক্ষ ক্রমশঃ শাখা প্রশাখgংক্তি হইয়া বেড়া চড়িয়া আকাশ পথে বাহু বিস্তার কুরিতে পারলে যেমন আর আবরণের প্রয়োজন থাকে না, তেমনি দুৰ্ব্বলু হিন্দু অবলাদিগের ভাবী উন্ন তির জন্য অাঁর কিছুদিন অন্তঃপুরে বাস শ্রেয়ম্বর। তাহারা যেমন জ্ঞানধৰ্ম্মে সতেজ হটতে থাকিবেন, তেমনি আপন হইতে লুবরোধপুরী মুক্তার হইয় পড়িবে। - পুপাদানে লতামওপেলারশোভ যেমন নয়ন ও মনকে প্রস্তুর করেহিলু ংসারাশ্রমে নারীলতিকা তেমনি হৃদয়ের তৃপ্তি সাধন করে। হিন্দুনারীসমাজের স্বাধীনভাবে বিচরণ করিবার সামর্থ্য এখনও জন্মে নাই। র্তাহাদিগকে রীতিমত গাহ স্থা ধৰ্ম্ম গাহ নীতি শিক্ষণ দেওয়া হউক ; নারী-প্রকৃতিগত দেবী-প্রভ প্রদীপ্ত হইয়। উঠক ; আর্য্যাপুরন্ধীগণ বাস্তবিক হিন্দুপুরের ধরিত্রী স্বরূপ হইয়৷ দণ্ডায়মান হউন, তখন আর অ্যাটা অাটি করিতে হইবে না, তখন স্বভাবতই পারিবারিক উন্নতি বিকাশ প্রাপ্ত হইবে । যত দিন না পুরুষ সমাজ প্রকৃতরূপে স্বাধীনতার সমাদর করিতে পারে, যত দিন না আমরা নারী জাতিকে প্রকাশ্যস্থলে মর্যাদা ও সম্মান করতে শিক্ষা করি, যত দিনু না পুরুষ-চরিত্র অপেক্ষাকৃত পবিত্রভাব ধারণ করে, তত দিন সাধারণ ভাবে হিন্দুললনাদিগকে স্বাধীনতার ধোঁয়ার মধ্যে ছাড়িয়া দিয়া বিব্রত করিবার প্রয়োজন নাই। স্বাধীন-প্রকৃত-সম্পন্ন লোকের কি কি গুণ থাকা চাই, তাহার কেমন উদার,স্বভাব-সম্পন্ন, তfহাদের জ্ঞান বল ও ধৰ্ম্মভাব কেমন উজ্জ্বল, তাহদের আচার ব্যবহার, রীতি নীতি কেমন প্রশংসনীয়, ইহা যত দিন না মামরা উপলব্ধি করিতে পারি, ততদিন সাধা রণে স্ত্রীস্বাধীনতার ঢেউ তুলির কাজ নাই। - স্ত্রীজাতিকে স্বাধীনতা দিবার জন্য বৈষ্ণব সম্প্রদায় বিশেষ প্রয়াস পাই,
