পাতা:কাব্যের কথা - চিত্তরঞ্জন দাশ.pdf/১১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

N. A \lo কাব্যের কথা সেই ধারাই কবিওয়ালাদের গানের মধ্যে কেমন করিয়া মধুর জ্যোৎস্নাপ্লাবিত ক্ষুদ্র তরঙ্গিণীর মত বহিয়া গিয়াছিল-সেই গীতিকবিতার ছবি আকিতে আকিতে ও সেই ধারাকে সম্যকরূপে উপলব্ধি করিবার জন্য “রূপান্তরের” কথা বলিয়াছিলাম। আজ আমি সেই রূপান্তরের প্ৰাণধৰ্ম্মের কথা শুনাইতে চাই। কিন্তু সাধারণ জ্ঞান ও ন্যায়শাস্ত্রের তর্কবিতর্কের ঘোর মোহজাল রচনা করিলে নিজের জালে নিজেই আবদ্ধ হইতে হয় । যাহা চাই, তাহাকে প্ৰাণ ভরিয়া বুকের ভিতর টানিয়া লওয়া সহজ,-শুধু তর্কে তাহাকে কিছুতেই পাওয়া যায় না। জীবনের রসানুভূতির ভিতর দিয়া তাহাকে পাইতে হয়। আপনার প্রাণের মধ্যে চাহিয়া থাকিতে হয়, তাহদের সঙ্গে স্নেহ চাই, শ্রদ্ধা চাই, ভক্তি চাই, প্ৰেম চাই। তাহা না হইলে, যাহাঁই বলি না কেন, যত তর্কই করি না কেন, যাহা চাই, তাহা কিছুতেই মিলে না। এই তর্ক-যুক্তি কথা-কাটাকাটিতে যাহা •ां७म्रांश-द्देश दांश ! ऊiझे औद्रांबांझे त्रांश्ब्रां८छन “বিনা প্ৰেমুসেনা মিলে নন্দলাল।” আমি দার্শনিক নহি, বিজ্ঞানবিদ নহি,-আমি প্ৰাণধৰ্ম্মের ধৰ্ম্মী । আমি সেই প্ৰাণ-চিন্তামণির আলো লইয়া ঘুরিতেছি—সেই কাব্যলোকের কথাই বলিতে চাই। রূপান্তরের কথা সেই কাব্যলোকের কথা । সে কাব্য-লোক প্ৰাণের অন্তরতম প্রদেশে । সে লোক যে মধুর উজ্জ্বল ! জীবনের ধারায় প্রাণকে খজিতে খুজিতে, যে দিন তাহার সহিত সাক্ষাৎ হয়, সেই মুহূৰ্ত্তেই রূপান্তর হয়। আমার এই প্ৰাণ যখন জাগরিত হইয়া মহাপ্ৰাণের আলোকে নিজেকে জ্যোতিষ্মান করিয়া তুলে, সেই মুহূৰ্ত্তেই আমার নিজের সত্য পরিচয়-লাভ হয়। সেই কথাই রূপান্তরের कथों,-ईशहै (अंड कविडांब्र कथां ।