পাতা:কাব্যের কথা - চিত্তরঞ্জন দাশ.pdf/১১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

布外下死颈可夺qt SS কথাটি আরও বুঝাইয়া বলিতে হয়। একটি ফুল যখন ফুটিয়া উঠে মনের সাধারণ অবস্থায় শুধু চক্ষু দিয়া দেখিলে একটি রূপ আমরা দেখিতে পাই। কিন্তু সেই রূপ কি ফুলের প্রকৃত রূপ, সমগ্র রূপ ? ফুল কি শুধু একদিনে এক মুহুর্তে ফুটিয়া উঠে ? তাহার মধ্যে কি জন্মজন্মান্তরের কাহিনী লুক্কায়িত নাই ? কত কাল ধরিয়া সে যে আপনাকে ফুটাইয়া তুলিতেছিল- কতবার ঝরিয়া ঝরিয়া আবার ফুটিয়া উঠিল! কে তাহা KBB DBBBSS BDDS DLDDLYS gBDBDDD BDB S BDBBDBDBDBDDBDD ziSS তাহার প্রত্যেক পাপড়িীর মধ্যে যে অনন্তকালের সুখ-দুঃখ জড়াইয়া BDDDS SDBDDBDB SssJBDBBB S BD DBB S DSDS DDBDBDBBDDD BBDBB জাগিয়া আছে! ফুল ত’ শুধু ফুল নয়, সে যে সকল বিশ্বের যে মহাপ্ৰাণ, তাহারি প্রাণ-কণিকা সে যে অনন্ত লীলাময়ের লীলা-সহচর । তাহার মধ্যেও যে বিশ্বরূপ জাগিয়া আছে। সকল বিশ্ব যে প্ৰাণময় সকল রূপ যে চিন্ময় । সকল বিশ্বব্ৰহ্মাণ্ডে যে একমেবাদ্বিতীয়ম! সকল জীব-জন্তু, তরুণ, লতা, সকল পদার্থ-যাহাকে তুমি অচেতন ভাবিয়া হেয় জ্ঞান কর, সবই যে সেই এক মহাপ্ৰাণে অণুপ্ৰাণিত, সবই যে একই চিন্ময়, অনন্তরূপে উদ্ভাসিত ! ফুলও অনন্ত ! তুমিও অনন্ত ! তুমি যদি তোমার, মনগড়া সাধারণ জ্ঞান কি বিজ্ঞানেব সৃলি চোখে পরিয়া ফুলের এই অনন্ত রূপ না দেখিতে পাও, তাহাতে কি ফুলের স্বভাব, কি ধৰ্ম্ম বদলাইয়া যাইবে ? শুধু চক্ষে যাহা দেখি, তাহ ফুলের সাধারণ রূপ। আবার সেই ফুল, যখন আমি তাহাতে ডুবিয়া তন্ময় হইয়া প্ৰাণ দিয়া দেখি, যখন, সেই ফুলটা আমার ধ্যানধারণার বিষয় হইয় উঠে, আমার রস সাধনার মূৰ্ত্তি হইয়া জাগে, তখনই ত’ আমার প্রাণের সাক্ষাৎ লাভ করি। তখন দেখিতে পাই, আমার প্রাণ যে অতল অনন্ত, আর আমার ফুল যে আপন