NOV কাব্যের কথা মন ষে রসোচ্ছাসে উথলিয়া উঠে, তাহাই শ্রেষ্ঠ গীতিকবিতায় দাঁড়ায় । একদিকে জীবনের অনুভূতি, অন্যদিকে রসের ভিতর দিয়া রূপান্তর, চণ্ডিীদাসের প্রায় প্ৰত্যেক কবিতায় তাহার আভাস পাওয়া যায়, কিন্তু বিদ্যাপতির তাহা নয়, তিনি গানে : যে রসের মধ্যে ষে অবস্থার কথা কহিয়াছেন, তাহাতে শুধু ইন্দ্ৰিয়ের ভোগ, রূপ-রস-গন্ধের অনুপম সামঞ্জস্য ও মিলন; তিনি সেখানে স্বয়ং সেই রূপ-রাসের মধ্যে ডুবিয়া আছেন, কিন্তু চণ্ডিদাস সেই রূপ-রস-গন্ধের মধ্যে ডুবারির মত ডুব দিয়া মণি তুলিয়া উঠাইয়াছেন। বিদ্যাপতি গাইলেন, রাধার বিরহের কথা,- “আপনহি পেম তরু আর বাঢ়িল কারণ কিছু নাহি ভেলা । শাখা পলব কুসুমে বেআপল সৌরভ দশদিস গেলা । সখি হে দুরজন দুরনায় পাএ i भूझ लcqर्भ भूgश् िगc१। उi१ल অপদহি গেল সুখাএ কুলক ধরম পহিলহি অলি আওল কঞোণে দেব পালটা এ চোর জননি নিজাঞো মনে মনে কখঞো C3Ť(6gs Kita kij9łja h অইসন দেহ গেহ ন সোহাবএ दांश्व दभ खनि कांत्रि । বিদ্যাপতি কহ। আপনািহ আউতি निद्धि निदर्निश् शांत्रिों ॥” প্রেমের তরুবর আপনি বাড়িল, কারণ কিছু ছিল না, শাখা পল্লব
