যেমন আঙ্গিরস বলা যায়, ‘শৌনকায়নো বাৎস্য; যেমন ব্যাকরণের উদাহরণ সেইরূপ-“কৌটিল্যে বাৎস্যায়নঃ’ এমন প্রয়োগ অসঙ্গত হইবে কেন ? মৎস্যপুরাণের মুদ্রিত পুস্তকেব। কৌটিলিঃ' স্থলে ’কৌটলিঃ’ বা “কুটিলা:৷” এইরূপ পাঠাই যদি শুদ্ধ বলিয়া গ্ৰহণ করা যায়, তাছা হইলে কৌটিল্য নামও হইতে পাবে বটে, কিন্তু তাহাতে মুলে গোল থাকিতেছে —গর্গ ও তদ্বংশীয়গণ এবং বৎস ও তদ্বংশীয়গণ যে গৰ্গাদির মধ্যে নিবিষ্ট কষ্টবে ইকা ত নৃত্ৰন কল্পনা, “কোিটলা” বা ‘কৌটিল্য’ গোত্রের পরিচায়ক ইহা মানিয়া লইলে সেই পদসিদ্ধির জন্যই ত এই কল্পনার আশ্ৰয়-গ্ৰহণ, কিন্তু তাই যে মানিতেই হইবে, এবিষয়ে দৃঢ় প্রমাণ কি ? মুদ্রারাক্ষস বিষ্ণুপুরাণ সৰ্ব্বত্রই কৌটিলা পাঠ আছে, ‘কোটিলা” নাম নিন্দার্থক মনে কবিয়া চাণকfভক্তগণ—যে কোিটল নাম কল্পনা ও গোত্ৰকল্পনা করেন নাই, তাহা নিশ্চযা করিয়া বলা যায় না। { 'কৌটিল্য’ শব্দ ‘কৌটিল্যে সাধু’ এই অর্থে সিদ্ধ করিলে নিন্দার্থক হয় বটে, কিন্তু তাঙ্কার অন্য অর্থও হইতে পারে ; কুটিলা-সরস্বতী নদী তাঁদেশজাতকে কোটিল বলা যায় ; কোটিল সারস্বত ব্ৰাহ্মণোয় নামান্তর হইতে ‘ব । তৎ-সম্বন্ধী কৰ্ম্ম ও কৌটিল—তত্ৰ সাধুঃ “কোটিলাঃ” । সরস্বতী তীর ব্ৰহ্মাবৰ্ত্ত, “সরস্বতীদুষদবত্যেদেবনদ্যোৰ্যদন্তরম । তই দেবনিৰ্ম্মিতং দেশং DDEBDDDS KLDBSJBDSS S aBYYYKYDuT DBBBLYKKKBOSS SYSKS D শিক্ষাপ্লন পৃথিব্যাং সৰ্ব্বমানবাঃ” (মনু, ) ব্ৰহ্মাবৰ্ত্তবাসী ব্ৰাহ্মণের কৰ্ম্মে যিনি wক্ষ, তিনি কোটিলা ইহা ‘শালাতুরীয়' গোনদীয় প্রভৃতির ন্যায় দেশনিমিত্তেক সংজ্ঞাও বলা যাইতে পারে, অথবা ইহা আচার নিমিত্তক সংজ্ঞা । কোটিলা শব্দের এই অর্থ কঠিন,-তাহার কুটি । রাজনীতি প্ৰযুক্ত কম্মে নন্দ ব’শ বিধ্বস্ত হইলে-কৌটিল) শব্দের সরল অর্থ লোকে গ্ৰহণ করিতে থাকিল,-তাহাতেই ভক্তগণ পরে তঁহার নাম ‘কৌটিল্য’ করেন—এইরূপ BOkODBS K BBDDS KKDD ODSS SDD LLL DBB LLLLLLKS LDBDKYz আচাৰ্য্য, সে শাস্ত্রের অপর আচার্ধের কৌটিল্য নামই সঙ্গত,-কুটিল কাৰ্য্যে নিপুণতাই এই শাস্ত্রে বিচক্ষণতার পরিচায়ক। এই প্রকার রাজ্য
