( S) শান্ত ও বাহিলক’ তিন পুত্রের উল্লেখ আছে । ইহা প্রাচীন কালের ব্যবহার , ইহা বৰ্ত্তমান জ্ঞালেও মহারাষ্ট্র প্রদেশে সূৰ্য্যধ্বজ কারস্থ সম্প্রদায়েব মধ্যে দেখিতে পাওয়া যায়। এইরূপে আমাদেৰ যথার্থ শাস্ত্রেব আদেশ ও প্রত্যক্ষের অমুকৰণ করিলে কখনই অধৰ্ম্মেৱ সেব করা হইবে না । অতএব হে কায়স্থ মহাপুরুষগণ । অবিলম্বে উছাদিগকে সমাজ হইতে বহিষ্কৃত করুন । এই প্রকাৰ ব্ৰাহ্ম দিগের মধ্যে আর এক প্রকার লোক আছে, মহাবা ঘrবব ও খাইবে আবাব নিদা ও কবিবে। তজ্জন্ত তাড়ন করলেও দূৰীভূত হইতে চাহে না । এই শ্রেণীর লোকের মধ্যে শ্ৰীযুক্ত জয়চন্দ্র সিন্ধান্তভূর্ণ একজন। ইনি ইছাৰ সঞ্চিত বিদ্যা দশ বর্ষ যাৰং ব্যয় করিয়া অল্পদিন হইলু “ব্রাতাকায়স্থ চন্দ্রিকা” নামী এক পুস্তিক প্রকাশ করিয়াছেন । তাহাতে বঙ্গীয় কায়স্থদিগেব জাতি সিদ্ধান্ত কবিতে গিয়া একেবাবে সিদ্ধাস্ব বিদ্যাটা মাটী করিয়া ফেলিয়াছেন । র্তাহাব ঐ চঞ্জিকার দুইটী প্রভ । প্রথম প্রভায় ব্রাত্য প্রায়শ্চিত্ত সিদ্ধাপ্ত এবং দ্বিতীয় প্রস্তায় বঙ্গীব কায়স্থ কোন জাতি তৎ সিদ্ধান্ত । এক্ষণে আমি দ্বিতীয় প্রভাব জাতি সিদ্ধাস্তব বিচার ক্ষমতা প্রকাশ কবিয়া তৎপর প্রথম প্রভাল ব্রাত্য প্রায়ুশ্চিত্ত সিদ্ধান্তের তর্কাবলী উপস্থিত করিব মনন করিয়াছি । পাঠক মহোদয়গণ অবলোকন করুন ,— সিদ্ধান্তভূষণ মহাশয় তাহার চন্ত্রিকার ২১ পৃষ্ঠায় দ্বিতীয় প্রভার প্রথমে লিখিয়াছেন “কায়স্থঃ কথিতোহপি খুস্ত্রে সম্ভাতি বিষয়েংসে'নৈব দৃপ্ততে। ” অন্তর্থি—“কথিত কায়স্থ শব্দটা শস্ত্রে আছে বটে তবে উহু সজ্জাতি বলিয়া দেখা যায় না ।" অতঃপর এই কুথাব
