পাতা:কার্‌বালা - আবদুল বারি.pdf/৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ه/و "কাবুবালা’ কাব্য লিখিত হইয়াছে। মহরম’ মোসলেম জগতের একটা হৃদয়বিদারক ও গভীর শোকোদ্দীপক ঐতিহাসিক ঘটনা। শুধু মোসলেমজগৎ বলিয়া নয়, জগতের ইতিহাসেও এরূপ আর একটা শোকাবহ ঘটনা ঘটিয়াছে বলিয়া দেখা যায় না। বিষাদের DB BBD DBDD S DD DBBB DBDBBD DDBS SDDBBDS লিখিয়াছি। এইজন্য বৰ্ত্তমান কাব্যথানিতে প্ৰধানতঃ করুণ রসেরই আধিক্য ঘটিয়াছে। ‘কারবালা’র পরিকল্পনা প্রায়ই ঐতিহাসিক সত্যের উপর সংস্থাপিত। বর্ণনাপ্রসঙ্গে ইহাতে ইসলাম ধৰ্ম্মের মূল তত্ত্বগুলি, ধীর, নিরপেক্ষ, উদারভাবে ও সংক্ষেপে বিবৃত করিবার প্রয়াস পাইয়াছি। কারুবালা” পাঠ করিয়া, যদি ইসলাম ধৰ্ম্মও তাহার প্ৰতিষ্ঠাতা অতি মানুষিক শক্তিসম্পন্ন মহাপুরুষের প্রতি, বঙ্গীয় পাঠকপাঠিকাগণের শ্রদ্ধা ও সদ্ভাব সমধিক বদ্ধিত হয় তাহা হইলেই আমার শ্রম সফল ও আত্মার সম্যক পরিতৃপ্তি হইবে। বৰ্ত্তমান গ্রন্থে, মুসলমানগণের সমাজে ও পরিবারে নিত্য কথিত, কতিপয় মধুর আরবী, পারশী শব্দ প্রয়োগের প্রলোভন সংবরণ করিতে পারি নাই। বঙ্গীয় পাঠক পাঠকবৃন্দের কিয়দংশ, আহারে, বিহারে যে সমস্ত শব্দাবলী উচ্চারণ করিয়া মনোভাব পরিব্যক্তি করেন, তাহদের মাতৃভাষায় সম্ভবমতে ঐ পদগুলি ক্ৰমে আসন লাভ করিতে পারিলে তঁাহারা স্বভাবতঃই মাতৃভাষার প্রতি অনুরক্ত হইয়া উঠিবেন, প্রধানতঃ এই যুক্তির পরে নির্ভর করিয়াই আমি, স্বজাতীয় ভ্রাতৃগণের বঙ্গমাতৃভাষার প্রতি ভক্তি আকর্ষণ মানসে, “কারবালায়।” সেরূপ কতকগুলি বৈদেশিক পদ প্রয়োগ সাহসী হইয়াছি। আমার মতে বঙ্গভাষাকে হিন্দু মুসলমান উভয়