বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:চিঠিপত্র (অষ্টাদশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৫৯৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হইতে বক্রেশ্বর ৪০ মাইল। দলটি সৰ্ব্বশুদ্ধ বক্রেশ্বর যাওয়া আসাতে ৮০ মাইল বেড়াইয়া আসিয়াছেন। পত্র ১ ২৯ । ১ আমরা একটি চিঠি পেয়েছি, সেটি হল ১২৮-সংখ্যক পত্র। ২ বেতালভট্ট-প্রণীত নীতিপ্রদীপ'-এ একটি শ্লোক আছে : সিংহকুন্নকরীন্দ্রকুম্ভগলিতং রক্তাক্তমুক্তাফলং কান্তারে বদরীধিয়া দ্রুতমগাৎ ভিল্লসা পত্নী মুদা। পাণীভ্যাবগুহ্য শুক্লকঠিনং তদীক্ষ্য দূরে জহাবস্থানে পততামতীব মহতামেতাদৃশী স্যাদগতিঃ । রবীন্দ্রনাথ নিজেই বাজে কথা’ (‘বিচিত্র প্রবন্ধ') প্রবন্ধে এই শ্লোকের ভাবানুবাদ করেছিলেন : সিংহনখরের দ্বারা উৎপাটিত একটি গজমুক্তা বনের মধ্যে পড়িয়াছিল, কোনো ভালরমণী দূর হইতে দেখিয়া ছুটিয়া গিয়া তাহা তুলিয়া লইল, যখন টিপিয়া দেখিল তাহা পাকা কুল নহে, তাহা মুক্তামাত্র, তখন দূরে ছুড়িয়া ফেলিল। ৩ এই প্রসঙ্গে ফাল্গুন-সংখ্যা শান্তিনিকেতন'-এ লেখা হয়েছে ; আজকাল বিনোদন পর্ক্সে পূজনীয় গুরুদেব গানের দলকে নূতন গান শিখাইতেছেন। ৪ পূর্বোল্লিখিত চারটি গান ছাড়া পৌষ ১৩৩০-এ রচিত আর একটিমাত্র গানের সন্ধান পাওয়া যায়– “আয় রে মোরা ফসল কাটি"। ৫ এই কথা লিখলেও রবীন্দ্রনাথ পরে মত পরিবর্তন করে কাশী যান, দ্র. পত্র ১৩০ | ৬ জাহাঙ্গীর ভকিল, অক্সফোর্ডের গ্র্যাজুয়েট— ইন্ডিয়ান এডুকেশন সার্ভিসের লোভনীয় চাকরির সুযোগ ত্যাগ করে দেশের সেবা করার উদ্দেশ্যে স্ত্রী ও শিশুকন্যা নিয়ে বিশ্বভারতীতে ইংরেজি ও দর্শনশাস্ত্রের অধ্যাপনার কাজে যোগ দেন । ৭ পণ্ডিত বিষ্ণু দিগম্বর (১৮৭২-১৯৩১) মহারাষ্ট্ৰীয় সংগীতজ্ঞ, গন্ধৰ্ব মহাবিদ্যালয়' নামক সংগীত-শিক্ষাকেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা। পত্র ১৩০ | ১ এই বিষয়ে ১১ জানুয়ারি ১৯২৪ (২৬ পৌষ) রবীন্দ্রনাথ কালিদাস @brbr