পাতা:চিঠিপত্র (একাদশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৩০৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মধ্যে যদি গভীর করে কাটা বিধিয়ে দেয় তবে তার রক্তস্রাবী ক্ষত শীঘ্র নিরাময় হবে না। তাই আজ যে ব্যবস্থায় মুসলমানের জমার ঘরে ভুক্ত করছে সুবিধা, দীর্ঘকালের হিসাবে সেটা রয়ে যাবে নিয়ত ক্ষতির ছিদ্ররূপে। তা বলে এই চিন্তায় হিন্দুদের সান্তনার কথা নেই, কেননা আমাদের ইতিহাসের তহবিল সাধারণ তহবিল । > >も ১৬ জুলাই ১৯৩৯ હૈં শ্রীনিকেতন কল্যাণীয়েযু মনটা কি রকম বিমুখ হয়েছে। বুঝতে পারচিনে মানেট কী। ঠিক যেন খাপ খাচ্চে না । সমস্ত পৃথিবীর আবহাওয়া কি ভিতরে ভিতরে হাফ ধরিয়ে দিয়েছে ? যখন বড়ো ইতিহাসের কল বিগড়িয়ে যায় তখন ঘরের ভিতরকার ছোট ছোট ধাক্কাতেও যেন বেস্থর বাজাতে থাকে। এই সময়ে কারো যদি অসুখ বিমুখ করে কিম্বা সংসারে কোনো চিন্তার কারণ ঘটে তার ছায়া খুব দীর্ঘ হয়ে দেখা দেয়। ঠিক এই সময়টাতে বিশ্বভারতীর প্রকাশক সংঘ আমার সমগ্র একটা গ্রন্থাবলী বের করতে উদ্যত হয়েছেন। আমার কাছে আমার রচনার যে অংশ বেঁচে আছে, যার সঙ্গে আমার বিচ্ছেদ ঘটেনি তাকেই আমি চিনি। যারা আছে কবরস্থানের মধ্যে তাদের নিয়ে ঘাটাঘাটি করতে গেলে মৃত্যুর নৈরাশু ఇ సెలి