বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:চিঠিপত্র (দশম খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৯৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।

২৬

গুরুদক্ষিণা: বোলপুর বিদ্যালয় হইতে প্রথম প্রকাশিত। সমালোচনা; বঙ্গদর্শন, শ্রাবণ ১৩১১।

তিনবন্ধু: দীনেশচন্দ্র সেন —রচিত উপন্যাস (১৫ জুলাই ১৯০৪)।

“একখানা খুবই সত্যকার বই লিখিবেন”: সম্ভবত কবির এই প্রেরণাতেই পরবর্তীকালে ‘ঘরের কথা ও যুগসাহিত্য’ (১৩২৯) রচিত হয়।

২৯

“বাদ প্রতিবাদের যে তরঙ্গ উঠিয়াছে”:

রবীন্দ্রনাথের ‘স্বদেশী সমাজ’ প্রবন্ধ লইয়া এই সময়ে যে বাদ-প্রতিবাদ হয় পত্রে সম্ভবত তাহারই কথা বলা হইয়াছে।

“স্বদেশী সমাজ —শীর্ষক যে প্রবন্ধ আমি প্রথমে মিনার্ভা ও পরে কর্জন-রঙ্গমঞ্চে পাঠ করি [৭ শ্রাবণ ১৩১১, ১৬ শ্রাবণ ১৩১১] তৎসম্বন্ধে আমার পরম শ্রদ্ধেয় সুহৃদ শ্রীযুক্ত বলাইচাঁদ গোস্বামী মহাশয় কয়েকটি প্রশ্ন উত্থাপন করিয়াছেন।” তাহারই উত্তরে “সংক্ষিপ্ত প্রবন্ধাকারে লিখিত” ‘স্বদেশী সমাজ প্রবন্ধের পরিশিষ্ট’ মুদ্রিত হয় বঙ্গদর্শনের আশ্বিন ১৩১১ সংখ্যায়।

অনুরূপভাবে রবীন্দ্রনাথকে আক্রমণ করিয়া লিখিত পৃথ্বীশচন্দ্র রায়ের ‘স্বদেশী সমাজের ব্যাধি ও চিকিৎসা’ প্রকাশিত হয় প্রবাসী ১৩১১ শ্রাবণ সংখ্যায়। পৃথ্বীশবাবুর প্রবন্ধের প্রতিবাদে জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর লেখেন ‘আবেদন-না আত্মচেষ্টা?’ ভারতী ১৩১১ আশ্বিনে।

শিবাজিউৎসব: “শিবাজিউৎসব এতদিন মারাঠির মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল, এই সময় সখারাম গণেশ দেউস্কর ইহাকে বাংলাদেশে প্রবর্তনের চেষ্টা করেন। তিনি ‘শিবাজির দীক্ষা’ নামে একখানি পুস্তিকা লেখেন, রবীন্দ্রনাথ উহারই ভূমিকাস্বরূপ ‘শিবাজিউৎসব’ নামে কবিতা লিখিয়া দেন।”

—প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়। রবীন্দ্রজীবনী, দ্বিতীয় খণ্ড

কবিতাটি ১৩১১ সালের আশ্বিন মাসে যুগপং ভারতী ও বঙ্গদর্শনে প্রকাশিত। সঞ্চয়িতায় সংকলিত।

৩২

তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা: প্রথম প্রকাশ ১৮৪৩ খ্রীষ্টাব্দ

কেশববাবুর ব্রাহ্মসমাজে প্রবেশ: ১৮৫৯ খ্রীষ্টাব্দ

৮৬