পাতা:জন্মভূমি (সপ্তদশ বর্ষ).pdf/৩২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

»१* ब ।। 63&airly , R32 সদাগরের বাসস্থান চাম্পাই নগর নহে, ভাগলপুর জেলায়, সেখানে সাতালী পৰ্ব্বত, লৌহময় গৃহ সকলই বিভমান রহিয়াছে। আমরা বিশেষ অনুসন্ধানে জানিয়াছি বৰ্দ্ধমানের চাম্পাই নগরই চাদ সদাগরের প্রকৃত বাসস্থান, তাহার প্রতিষ্ঠিত শিবলিঙ্গ অন্যাপি বৰ্ত্তমান রeিয়াছে, বিশেষতঃ সাধৰী সতী বেহুলা মৃতপতি নিখিন্দরের শব ক্ৰোড়ে ধারণ করিয়া যে গাঙ্গুর নদীর তরঙ্গে ভাসিতে ভাসিতে ভাগীরথীর ত্ৰিধারা ত্ৰিবেণীতে উপস্থিত হইয়াছিলেন অধুনা সেই গাঙ্গুর নদীর স্থানে স্থানে শম্ভক্ষেত্রে পরিণত হইলেও একবায়ে বিলুপ্ত হয় নাই, উনবিংশতাব্দীর প্রারম্ভে বৰ্দ্ধমান জেলার যে মানচিত্র অঙ্কিত হইয়াছিল তাঁহাতে গাঙ্গুর নদীর প্রবাহ স্পষ্টাকারে চিত্রিত দেখা যায়, আর ক্ষেমানন্দ ও কেতকা দাস গাঙ্গুরের তীরবর্তী যে সকল গ্রামের উল্লেখ করিরা গিয়াছেন, সেই সকল গ্রাম অদ্যাপি বিদ্যমান রহিয়াছে এবং তাহদেরই পার্শ্ব দিয়া গাঙ্গুর নদীর প্রাচীন খাতের নিদর্শন প্ৰাপ্ত হওয়া যাইতেছে। বেহুলা নিখিন্দরের ঘটনার পর উহা বেহুল নদী নামে পরিচিত হইয়াছে উপরিউক্ত গ্ৰন্থকারের বলিয়াছেন যে, যৎকালে বেহুল পতির শব লইয়া গাঙ্গুর জলে ভাসিয়া যান তৎকালে বোয়ালিয়া, মাছেশ্বর, ও গোদাঘাটা গ্রামের অস্তিত্ব ছিল না, প্ৰত্যাগমন কালে বেহুলাই ঐ সকল স্থানের নামকরণ করিয়াছিলেন Rei,- cयांग्रांशिवl * दब्रिा गांभ cवरुण भूरेश्ब्रा ! জাণ্ডলে বাহিয়া যায় চৌদ্দ ডিঙ্গা লইয়া ॥ 兼 cष घॉं एकृांद्र स्त्र श्रांख्रिश्ण ८िछ्ऊ ! প্ৰাণনাথে বেহুলা কহিল পূর্বকথা ৷ মাছেশ্বর বলিয়া তাহার নাম দিয়া । পরে গেলা গোদাঘাটে বাহিয়া বাহিয়া । - প্ৰভুরে কহিলা, পুর্বে গোদার কাহিনী । গোদাঘাট তার নাম খুইলা সীমস্তিনী ৷ বেহুলার পতিপ্ৰাণতা ও একাগ্রতার তুলনা নাই । কবি তাহাকে শাপঞ্জী দেবকীন্ত বলিয়া পরিচিত না করিলেও তিনি চরিত্র গুণে দেবী একথা কে না। মানিয়া থাকিতে পারে। দেবশক্তি ব্যতীত এরূপ অসাধ্য সাধুনু হুইবার নৰে। আপাতদৃষ্টিতে এরূপ ঘটনাকে নিতান্ত অসম্ভব ও অস্বাভাবিক বলিয়া মনে হইতে পারে, কিন্তু ঈশ্বরের স্থষ্টিতে কিছুই তন্ত্ৰীপ নহে।. ইতোপূর্বে ৰে সকল