পাতা:জন্মভূমি (সপ্তদশ বর্ষ).pdf/৭৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8S জন্মভূমি। ২য় সংখ্যা । চিন্ময় সন্তাকে বিশ্বের বীজ স্বরূপ এবং বিশ্বের আদ্যপুরুষ স্বরূপ অর্থাৎ সগুণ ও নিগুণ জগতের একমাত্র পুরুষ স্বরূপ দেবাদিদেব মহাদেব জ্ঞান করিয়া উপাসনা করেন, শাক্তগণও এই সত্ত্বাকে চিদানন্দময়ী বিশ্ব-জননী কালিকাদেবী বিগ্ৰহ স্বরূপ জ্ঞান করিয়া তাহারই উপাসনা করেন.। শক্তি উপাসকদিগের আরাধ্য কালিকা দেবীকে, শবরূপী শিবের বক্ষোপরে প্রসন্নবদনে মহাকালের সহিত বিপরীত বিহারে রাতাতুরা আছেন বলিয়া, হৃদয়ে উপলব্ধি করিয়া থাকেন। ( সাধারণ দর্শকের নিকট অশ্লীলতা উদ্দীপক হইবে বলিয়া প্ৰকাশ্যাকালিকা প্ৰতিমায় মহাকালের বিগ্ৰহ সংযোজিত থাকে না ; পরস্তু দক্ষিণাকালিকা দেবীর ধ্যানে ইচ্ছা! উক্ত আছে )। এইরূপ সর্বপ্রকার ভগবৎ উপাসকগণ ভগবৎ বস্তুকে আপনি আপন ভাবের অমুকুল এক একটী রসময় বিগ্রহ স্বরূপ জ্ঞান করিয়া, তাহার ভাবে থাকিয়া পরম পুরুষাৰ্থ সাধন করিতেছেন। সাম্প্রদায়িক এই সমস্ত ভাবময় বিগ্ৰহকে ভক্তের ভগবান বলে । কিন্তু স্থির চিত্তে বিচার করিয়া দেখিলে বুঝা DD SES s BBBB DJDBD DBDBDBD BBDB BKKK DBD DBB BBDBB DDDD DDD সাধারণ চক্ষে প্ৰতীয়মান হাউক না কেন, স্বরূপত ইহঁরা একই । সাধকগণ দেশকাল পাত্ৰ অনুসারে ভিন্ন ভিন্ন রুচি বিশিষ্ট হইয়া পড়ে, এই বিভিন্ন রুচি হইতে বিভিন্ন প্রকার ভাবে ঠাকুর বা ভক্তের ভগবান ভক্তের হৃদয় অধিকার করে। শাস্ত্রকারগণ হিন্দুশাস্ত্রের সর্ব স্থানে ভক্তের-ভগবানের এই প্রকার ব্যাখ্যা করিয়া গিয়াছেন । মহাপ্ৰলয় বা খণ্ড প্ৰলয় কালের স্থিত সময় পৰ্যন্ত জীব, প্ৰকৃতি ও ঈশ্বরাদি সমগ্র জগতের অস্তিত্ব যখন কারণে বিলীন হইয়া যায়, ৰেদাদি শাস্ত্রে উক্ত আছে যে, তখন এই জগতের কারণ-বীজ-স্বরূপ একটী সত্ত্বার অস্তিত্ব থাকে । এই সত্ত্বাকে বেদে ‘কুটস্থ ব্ৰহ্ম” বলে। ইহাতে সহজে বুঝা যায় যে, ব্ৰহ্ম কুটস্থ হইলে র্তাহার কোন-প্ৰকার ক্রিয়া থাকে না, এই জন্যই কুটস্থ ব্ৰহ্মকে নিক্রিয় বলা হয়। কুটস্থ ব্ৰহ্মের অবস্থিতি কাল পৰ্য্যন্ত অর্থাৎ মহাপ্ৰলয় কালে কোন জীবের বা দেবতার অস্তিত্ব থাকে না, এই জন্যই কুটস্থ ব্ৰহ্মবাক্য এবং মনের অতীত তত্ত্ব বলিয়া অভিহিত হইয়া থাকেন। প্ৰকৃতি অর্থাৎ এই বিশ্বজগতে যাহা কিছু প্রত্যক্ষ এবং অপ্ৰত্যক্ষ ভাবে বিরাজিত আছে, তাহার সমস্তই উৎপত্তি, স্থিতি Lg BE sSDDD DB D DBLt tBg BDBL BBB SKDDBDS BDBDS D BD রাজ্যের সমস্ত পদার্থকে কেহ সৃষ্টি বা উৎপাদন না করিলে কোন পদার্থ স্বয়ত্ত্ব