Yvw ७र्थथभ निoांठे eiLMLM LLL LLL LLTLSSMLSLTLLLLLT LLALSL eMLLSLLMAL AALL LLLLLMLL LLLLLLLLS পুরাকালে বারাণসীরাজ ব্ৰহ্মদত্তের সময়ে বোধিসত্ত্ব কোন সঙ্গতিপন্ন বংশে জন্মগ্রহণ করিয়াছিলেন। বয়ঃপ্ৰাপ্তির পর তিনি সাতিশয় দূতপরায়ণ হইয়াছিলেন। একজন অক্ষাধুৰ্ত্ত বোধিসত্ত্বের সহিত খেলা করিত। সে যতক্ষণ জয়লাভ করিত ততক্ষণ ক্রীড়া ভঙ্গ কিরিত না, কিন্তু পরাজয় আরম্ভ হইলেই একখানি অক্ষ মুখের ভিতর ফেলিয়া দিয়া বলিত, “একখানা পাশটী যে পাওয়া যাইতেছে না।” ইহা বলিয়া সে খেলা ভাঙ্গিয়া চলিয়া যাইত। বোধিসত্ত্ব তাহার ধূৰ্ত্ততা বুঝিতে পারিয়া ভাবিলেন, “আচ্ছা দেখিতেছি, তোমার ধূৰ্ত্ততা ঘুচাইতে পারি DD DB S S SDBD KDBSS gB BBDBDBS KBD S DDD DBBD BBD S BDBS DBD BBD করিলেন। অনন্তর সেগুলি বার বার শুকাইয়া ঐ ধূৰ্ত্তের নিকট গিয়া বলিলেন, “এস ভাই, পাশা খেলি।” সে বলিল, “আচ্ছা ভাই” এবং তখনই দুতিফলক সাজাইয়া ক্রীড়া আরম্ভ করিল ; কিন্তু যেমন তাহার পরাজয় আরম্ভ হইল এমনি একখানি পাশটি মুখের ভিতর ফেলিয়া দিল । বোধিসত্ত্ব তাহাকে এইরূপ করিতে দেখিয়া বলিলেন, “গিলিয়া ফেল ; শীঘ্রই টের পাইবে এ কি জিনিস।” অনন্তর তাঁহাকে ভৎসনা করিয়া তিনি এই গাথা পাঠ করিলেন :- হলাহল-লিপ্ত এই অক্ষ তুই মুখে দিলি, , গিলিলে যে ফল হবে কিন্তু তাহা না বুঝিলি ! এখনি গিলিয়া ফেল, বুঝিবিরে ক্ষণপারে কত উগ্র হলাহল পশিয়াছে ধূৰ্ত্তোদরে। বোধিসত্ত্বের কথা শেষ হইতে না হইতেই সেই ধূৰ্ত্ত বিষবেগে মুচ্ছিত হইল ; তাহার চক্ষু দুইটী ঘূরিতে লাগিল, ঘাড় ভাঙ্গিয়া পড়িল এবং সে ভূতলে পড়িয়া গেল। বোধিসত্ব দেখিলেন লোকটার প্রাণ রক্ষা করিতে হইবে। তিনি তাহাকে বমনকারক ঔষধ সেবন করাইলেন এবং বমন করাইয়া ঘূত, মধু, শকরা প্রভৃতি একত্র মিশাইয়া খাইতে দিলেন। এই উপায়ে সে আরোগ্য লাভ করিলে বোধিসত্ত্ব তাহাকে সাবধান করিয়া দিলেন যেন আর কখনও এরূপ ধূৰ্ত্ততা না করে। অতঃপর বোধিসত্ত্ব দানাদি পুণ্যানুষ্ঠানপূর্বক যথাকালে কৰ্ম্মানুরূপ ফলভোগার্থ লোকান্তরে গমন করিলেন। [ শাস্তা। এই ধৰ্ম্মেদেশনের পর বলিলেন, “ভিক্ষুগণ, সম্যক বিবেচনা না করিয়া উপকরণ পরিভোগ এবং না বুঝিয়া বিষ-সেবন একইরূপ।” সমবধান-তখন আমি ছিলাম। সেই বুদ্ধিমান অক্ষাক্রীড়ক । <ল্ল"সমবধানে ধূৰ্ত্ত অক্ষত্ৰীড়কের উল্লেখ নাই, কারণ তৎসময়ে তাহার স্থানীয় কোন ব্যক্তির সম্বন্ধে कथां श्cडक्लि नां । ] eeLeqiYLLKBDD DSDDL0uqu SS [ শান্ত জেতবনে অবস্থিতিকালে আয়ুষ্মান আনন্দের সম্বন্ধে এই কথা বলিয়াছিলেন। একদা কোশলরাজের অন্তঃপুরচারিণীগণ আক্ষেপ করিতে লাগিলেন, “আহা ! আমাদের কি দুরদৃষ্ট । জগতে বুদ্ধের আবির্ভাব সুদুর্লভ, পূর্ণেন্দ্ৰিয়সম্পন্ন * মানবজন্মও দুলভ। এখন বুদ্ধ দেখা দিয়াছেন, আমরাও মানবশরীর প্রাপ্ত হইয়াছি, অথচ ইচ্ছামত বিহারে যাইতে পারি না, ধৰ্ম্মকথা শুনিতে পাই না, ভগবানকে বন্দনা করিতে পারি না, DD DBDuuDBBDL BBDS gDS S DDS S BDDBB DBD BBBDB BBB DB SS DK BD DDB নিকট বলি, তিনি আমাদিগকে ধনুৰ্ব্বাপদেশ দিবার নিমিত্ত একজন উপযুক্ত ভিক্ষু আনয়ন করুন। আমরা
- मांगांब्र-बशभूण । 曾
মূলে, ‘পরিপুঞ্জােয়তনা’ এই শব্দ আছে। বৌদ্ধ দর্শনে আয়তন বারটী-চক্ষু, কৰ্ণ, নাসিক, জিহবা, ত্বক, মন এই ছয়টা আধ্যাত্মিক আয়তন এবং রূপ, শব্দ, গন্ধ, রস, স্পর্শ ও ধৰ্ম্ম এই ছয়টীি বহিরায়তন। মনুষ্যজন্মেই এই দ্বাদশ আয়তনের পুর্ণতা পরিলক্ষিত হয়।
