পাতা:জাতক (প্রথম খণ্ড) - ঈশানচন্দ্র ঘোষ.pdf/৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জাতকের বর্গ। را/• SSLLLL LLLqeL SLLLLLLSLLSLLSLLAASSLLALALSLSLSLALLASLLALAeiSLA LLSLqLSTLeAL TAAASAAA SAAALSLSSqSeq SqA LLee SeALSLALSL LiAMSeLAqAS SeSeLALALSLeSAAeLeMS ALA SeAMLALALS SAeSq SSS LSAqSS S LA S SSLeLAASiSeLeLSeLAALSSeAS SeMSLS ASAS AA SALAqA AASSeSAAAA LASSS SLS جی جیحی یه ۹۴ - خ - حجه - به می LLLLLSSSSAA SAAS LLS A SLuT LLLSLAAS LLeLTSLALAL S S S AAA SLLLS STLLLLL জাতকার্থিবৰ্ণনা সৰ্ব্বাপেক্ষা বৃহৎ । জাতকার্থিবৰ্ণনার সংগ্ৰাহক বোধ হয় ৫৫০টা জাতকই লিপিবদ্ধ করিবেন বলিয়া সঙ্কল্প করিয়াছিলেন, কারণ প্ৰথম খণ্ডে প্ৰথম পঞ্চাশটী জাতকের শেষে তিনি “পাঠমো পঞঞাসো” এবং দ্বিতীয় পঞ্চাশটীর শেষে “মজঝিম পঞঞাসকে নিটুঠিতো।” এইরূপ উপসংহার করিয়াছেন। জাতকের সংখ্যা ৫৫০ হইবে এরূপ বিশ্বাস না থাকিলে তাহাদিগকে পঞ্চাশটী করিয়া শ্রেণীবদ্ধ করিবার চেষ্টা সম্ভবপর হইত না । যদি “জাতকের” সংখ্যা গণনা না করিয়া আখ্যান, উপাখ্যান প্ৰভৃতির সংখ্যা গণনা করা যায় তাহা হইলে দেখা যায় যে জাতকার্থিবৰ্ণনার প্রত্যুৎপন্ন ও অতীত বস্তুসমূহে নুনাধিক তিন সহস্ৰ প্ৰাচীন কথা স্থান পাইয়াছে। এক মহাউন্মাৰ্গজাতকেই শতাধিক উপাখ্যান দেখিতে পাওয়া যায়। ইহাতে বুঝা যায় জাতকার্থিবৰ্ণনা কি প্ৰকাণ্ড গ্ৰন্থ। পৃথিবীর নানাদেশীয় প্ৰচলিত কথাকোষের মধ্যে ইহা যে সর্বাপেক্ষা বৃহৎ কেবল তাহা নহে; পরে প্রদর্শিত হইবে যে ইহা সৰ্ব্বাপেক্ষা প্ৰাচীনও বটে । জাতকার্থিবৰ্ণনার জাতকগুলি গাথার সংখ্যানুসারে ২২টা অধ্যায়ে বিভক্ত । জাতকাৰ্থিবৰ্ণনারযে সকল জাতকে একটিমাত্ৰ গাথা আছে সে গুলি “এক নিপাত” ( এক অধ্যায়-বিভাগ নিপাঠ, অর্থাৎ এক শ্লোকের প্রবন্ধ) নামে অভিহিত। এইরূপ দুক নিপাত, তিক – নিপাত । নিপাত ইত্যাদি। প্রথম তেরটীি নিপাতে ৪৮৩টা জাতিক শেষ হইয়াছে। চতুৰ্দশ অধ্যায়ে ১৩টী জাতিক “পকিঞ্জক ( প্ৰাকীর্ণক ) নিপাত”ভুক্ত, কারণ ইহাদের গাথার সংখ্যার কোন বান্ধাবান্ধি নাই, কোনটীতে ১৫টা, কোনটীতে ৪৮টা পৰ্য্যন্ত গাথা দেখা যায় । ইহার পর সাতটা নিপাতের নাম যথাক্রমে বীসতি, তিংস, চত্তালীস, পঞঞাস, সাটুঠি, সত্ততি ও অসীতি। যে গুলিতে ২০ হইতে ২৯ পৰ্য্যন্ত গাথা আছে সেগুলি বীসতিপৰ্য্যায় ভুক্ত। এইরূপ তিংস। ইত্যাদি । সর্বশেষে ৫৩৮ হইতে ৫৪৭ পৰ্য্যন্ত দশটা জাতিক মহানিপাতের অন্তভুত। ইহাদের প্রত্যেকেরই গাথার সংখ্যা শতাধিক । এরূপ বাহ্যলক্ষণ দ্বারা অধ্যায় নির্দেশ করা নিতান্ত যুক্তিবিরুদ্ধ ; কারণ • ইহাতে আখ্যানগুলির বিষয়গত কোন ভাব ব্যক্ত হয় নাই, একই উপদেশঅক ভিন্ন ভিন্ন আখ্যান ভিন্ন ভিন্ন অধ্যায়ে স্থান পাইয়াছে। গ্ৰন্থকার গাথার সংখ্যানির্দেশে নিজেও যে ভ্ৰমে পতিত হন নাই তাহা নহে । “দশ নিপাতে’ দেখা যায় কৃষ্ণ-জাতকের গাথার সংখ্যা দশ না হইয়া তের হইয়াছে। এইরূপ আরও কোন কোন জাতকে নিয়মের ব্যতিক্রম ঘটিয়াছে । * তথাপি পালি গ্রন্থকারেরা গাথার সংখ্যা দ্বারা অধ্যায় নির্ণয় করিবারই পক্ষপাতী ছিলেন, কারণ, \গাথাগুলিই প্ৰায় সৰ্ব্বত্ৰ প্ৰবন্ধের বীজ বা প্ৰাণস্বরূপ। ১০টি আবার এক হইতে নবনিপাত পৰ্যন্ত কতকগুলি জাতক লইয়া এক বর্গ। একটী “বগগ” (বৰ্গ ) গঠিত হইয়াছে। এক নিপাতে এইরূপ ১৫টীি বৰ্গ আছে। ইহাদের কোন কোনটী স্ব স্ব শ্রেণীর প্রথম জাতকের নামে অভিহিত, যেমন অপশ্লক বগগ (১-১০) ; আবার কোন কোনটী বিষয়গত সাদৃশ্য লইয়া কল্পিত, যেমন সীলবগগ ( ১১-২০), ইখি বগগ (স্ত্রীবর্গ, ৬১-৭০ ) ; কিন্তু ইহাতেও যে ভ্ৰম প্ৰমাদ না আছে। এরূপ বলা যায় না। স্ত্রীবৰ্গেই দেখা যায় কুদালজাতকের