পাতা:জাতক (প্রথম খণ্ড) - ঈশানচন্দ্র ঘোষ.pdf/৯৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

o ଓଡ଼ୁସୋ নিপাঠ SiMLeSLAeLMASLLLLLSLLLMMLLALSLALALMLMLMLSSLALLSAAA AAASLLMLMeSAeMMMA AALASSMLSLLLLLAALLLLLALLeLMLSSSLLLSLLLLLLLL LL LeMMLSSLLMAeLS Mi পুরাকালে বারাণসীরাজ ব্ৰহ্মদত্তের সময়ে বোধিসত্ত্ব কুরঙ্গমৃগজন্ম গ্ৰহণ করিয়া বনে বনে ফল খাইয়া বেড়াইতেন। তিনি একবার দপ্তপণী-ফল খাইবার জন্য একটা সপ্তপণী বৃক্ষের মুলে যাইতে লাগিলেন। তখন নিকটবৰ্ত্তী গ্রামে এক ব্যাধ বাস করিত; সে পদচিহ্ন দেখিয়া মৃগদিগের গমনাগমন-পথ বুঝিত এবং তাহারা যখন যে বৃক্ষের ফল খাইতে যাইত, তাহার উপর মাচা বান্ধিয়া তাহদের আগমন-প্ৰতীক্ষায় বসিয়া থাকিত। মৃগের না জানিয়া তাহার সন্নিকটবৰ্ত্তী হইলেই সে শক্তিদ্বারা তাহাদিগকে বিদ্ধ করিত। এইরূপে যে মাংস পাওয়া যাইত, তাহা दिल्कब्र-छांब्रां ऊांश्ांद्ध खौदिक निदांश् श्ड। ব্যাধ। উক্ত সপ্তপণী বৃক্ষমূলে বোধিসত্ত্বের পদচিহ্ন দেখিয়া উহার শাখার অন্তরালে মাচা বান্ধিল এবং সকাল সকাল আহার শেষ করিয়া শক্তিহস্তে সেখানে বসিয়া রহিল। বোধিসত্ত্ব সপ্তপণী ফল খাইবার জন্য প্ৰাতঃকালে আবাসস্থান হইতে বাহির হইলেন ; কিন্তু হঠাৎ বৃক্ষমূলে না গিয়া একটু দূরে দূরে রহিলেন,-ভাবিলেন, সময়ে সময়ে ব্যাধের গাছের উপর মাচা বান্ধিয়া বসিয়া থাকে ; এখানে সেরূপ কিছু ঘটিল কি না দেখা আবশ্যক।” অনন্তর তিনি কিছু দূরে থামিয়া কোন আশঙ্কার কারণ আছে কি না দেখিতে লাগিলেন। ব্যাধ দেখিল বোধিসত্ত্ব তরুমূলে আসিতেছেন না। সে সপ্তপণী-ফল ছিড়িয়া তাহার সম্মুখে নিক্ষেপ করিল। তখন বোধিসত্ত্ব মনে করিলেন, “এই ফলগুলি আমার কাছে আসিয়া পড়িতেছে ; ইহাতে বোধ হইতেছে যে, গাছে ব্যাধ আছে।” অনন্তর তিনি পুনঃ পুনঃ অবলোকন করিয়া শাখার মধ্যে ব্যাধকে দেখিতে পাইলেন ; কিন্তু যেন দেখেন নাই এইরূপ ভাৰ্ণ করিয়া বলিলেন, “ওহে বৃক্ষ, এতকাল ত তুমি ফলগুলি সোজা ভাবে ফেলিয়া দিতে, ছুড়িয়া ফেলিতে না ; কিন্তু আজ তুমি বৃক্ষের মত আচরণ করিতেছ না কেন ? বেশ, তুমি যখন বৃক্ষধৰ্ম্ম পরিত্যাগ করিলে, তখন আমিও অন্য কোন বৃক্ষতলে গিয়া আহারের উপায় দেখিতেছি।” ইহা বলিয়া তিনি নিম্নলিখিত গাথাটী পাঠ করিলেন ঃ ফেলিছ যে ফল আজি, ওহে সপ্তপণী ভাই, কুরঙ্গ-মৃগের কাছে তাহা অবিদিত নাই । চলিলাম। সেই হেতু অন্য সপ্তপর্ণ-তলে ; কিছুমাত্র রুচি মম নাহি তব এই ফলে । তখন, “দুৱােহ, আজ আমার হাত এড়াইলি” বলিয়া সেই ব্যাধ মাচা হইতে শক্তি নিক্ষেপ করিল ; বোধিসত্ত্বও মুখ ফিরাইয়া বলিলেন, “আমি তোমার হাত এড়াইলাম বটে, কিন্তু তুমি ত তোমার কৰ্ম্মফল এড়াইতে পরিবে না ; তোমাকে ত অষ্ট মহানারকে এবং ষোড়শ উৎসাদ নরকে * থাকিতে হইবে, তুমি ত পঞ্চবিধ বন্ধনযাতনা + ভোগ করিবে!” অনন্তর বোধিসত্ত্ব পলায়নপূর্বক অভীষ্ট স্থানে চলিয়া গেলেন, ব্যাধিও বৃক্ষ হইতে অবতরণ করিয়া স্থানান্তরে প্ৰস্থান করিল। 爱 S BBDBYYTDDD BD DD BDD DE BDD DBD DDBBDB BB BDBDD DDSS ༤༤།───དབྱ་ཁུ་རྡོ་རྗེ་-བ་༤ཚེཊi་ཚདུ་གང་། ། [ শান্ত জেতবনে জ্ঞাতিজনের হিতানুষ্ঠান সম্বন্ধে এই কথা বলেন। তৎসম্বন্ধে সবিস্তর বিবরণ ভদ্রশাল জাতকে ( ৪৬৫ সংখ্যক ) দ্রষ্টব্য। সেই উপদেশ সুন্দরীরূপে হৃদয়ঙ্গম করাইবার উদ্দেশ্যেই তিনি নিম্নলিখিত অতীত কথা বলিয়াছিলেন । ]

  • অষ্ট মহানারক যথা, সঞ্জীব, কালসুত্র, সঙ্ঘাত, রৌরব, মহারৌরব, তপন, প্ৰতাপন, অৰীচি। বৌদ্ধমতে DBDDDB DDB DBBBD BDSS DBDD DBDYYB SBDDDS DBDBBYBD SBBH DHBD BBBDS

SS KEDDBB D KEuBS BDSDBDS GBS BBDS DD KE S gDDBS DJD K LS