[ ১৯৯ ] পরিবেষ্টিত হইয়া নিশীথ রাত্রিতে বুদ্ধ মৃত্যুশয্যায় শয়ন করিয়া ক্ষীণ স্বরে সকলকে বলিলেন, “আমার মৃত্যুর পর ধৰ্ম্ম ও নিয়ম যেন তোমাদের নেতা হয়।” অতঃপর ক্ষণকাল মৌনাবলম্বন পূৰ্ব্বক শিষ্যবৃন্দকে বলিলেন, “ভিক্ষুগণ, এই আমার শেষ কথা যে মানবদেহ ও শক্তি ক্ষণভঙ্গুর, এই বাক্য মনে দৃঢ়রূপে অঙ্কিত করিয়া পরিত্রাণের জন্ত সচেষ্ট হইবে।” এই ইহঁার শেষ বাক্য । এই বলিয়া বুদ্ধদেব তনু ত্যাগ করিলেন। (বুদ্ধদেব চরিত ) चूक्ष-डोबाब গর্ভসস্তুত চন্দ্রের পুত্র। ইনি চন্দ্রবংশের আদি পুরুষ। ইহার ঔরসে ইলার গর্ভে পুন্ধরবার জন্ম হয়। (মহা) বৃত্ৰ—অম্বর বিশেষ। কঠোর তপস্যা- • বৃষকেতু অস্ত্রের আঘাতে বৃত্রকে নিহত করেন । (মহা) বৃন্দা—(১) রাধিকার সখীবিশেষ। (২)—জলন্ধরের পত্নী। ইনি অতি , পতিব্ৰতা রমণী ছিলেন। কথিত আছে যে ইহঁার পুণ্যবলে জলন্ধর অজেয় হয় । স্বয়ং মহাদেবও তাহার বিনাশ সাধনে অসমর্থ হন । অতঃপর দেবগণ বিষ্ণুর শরণাগত হইলে, তিনি বৃন্দার নিকট গমনু করিলে, অমুর নিহত হয়। তখন । ইনি বিষ্ণুকে অভিসম্পাত করিতে উদ্যত হইলে, তিনি ইহঁাকে সহমরণ যাইতে পরামর্শ প্রদান করেন এবং ইহঁার ভস্ম হইতে পুবিত্র পাদপ উৎপন্ন হইবার বর প্রদান করেন। ইহঁার ভস্ম হইতে অশ্বখ, তুলসী প্রভৃতি উৎপন্ন হয় , (ব্রহ্মবৈবৰ্ত্ত) দ্বারা মহাদেবকে পরিতুষ্ট করিয়া, বৃষকেতু—কর্ণের পুত্র। কথিত অসুর যুদ্ধে অজেয় হয়। অতঃপর দেবতাদিগকে যুদ্ধে পরাজয় করিয়া, বৃত্র স্বর্গে অস্থর রাজ্য স্থাপন করে। ইহার বধ কামনায় ইন্দ্রসহ দেবগণ ব্ৰহ্মার নিকট উপস্থিত হইয়া জানিতে পারেন যে মহর্ষি দধীচির অস্থিতে নিৰ্ম্মিত অস্ত্রে দৈত্য বিনাশ প্রাপ্ত হইবে। অতঃপর দেবরাজ ঋষিবরের নিকট গমন পূর্বক তাহার অস্থি লইয়া বিশ্বকৰ্ম্মার দ্বারা বজাস্ত্র প্রস্তুত করিলেন। তদনন্তর যুদ্ধে ইন্দ্র সেই আছে যে ইহঁর পিতার দাতৃত্ব পরীক্ষা করিবার জন্য কৃষ্ণ ব্রাহ্মণের রূপ ধারণ পূৰ্ব্বক তাহার নিকট উপস্থিত হন। পারণের জন্ত বৃষকেতুর মাংস তিনি ভক্ষণ করিতে চাহেন। কর্ণ অক্ষুব্ধ চিত্তে ব্রাহ্মণের ঈপ্সিত সমস্ত কাৰ্য্য করিলেন। তখন তিনি বৃয়কেতুকে পুনর্জবিত করিয়া কর্ণের ভূয়সী প্রশংসা করেন। Ea বৃষকেতু ভারত যুদ্ধের পর পাওব
