কৃপারাম অধস্তন পঞ্চত্রিংশ পুরুষ । রাজা নরনারারণ রায় তাহার পিতা । তিনি স্বীয় রাজ্য মধ্যে কৃষি ও বাণিজ্যের खेब्रङि नांथन कब्रिप्रांहिष्ठान ! s१८ २ औः অব্দে রাজা কৃপানারায়ণ রায় নিঃসন্তান অবস্থায় পরলোক গমন করিলে তদীয় কনিষ্ঠ ভ্রাত কমলনারায়ণ তমলুকের রাজপদ লাভ করেন। কৃপারাম তর্কসিদ্ধান্ত—ওয়ারেণ হেষ্টিংস কর্তৃক আহত হইয়া, ভারতের বিভিন্ন প্রদেশ হইতে আগত একা দশজন পণ্ডিতের তত্ত্বাবধানে হিন্দু দিগের সমগ্র স্মৃতিশাস্ত্রসাগর মন্থন করিয়া বিবাদার্ণবসেতু নামক ব্যবহার শাস্ত্র সম্বন্ধে এক মহাগ্ৰন্থ রচিত হয় । ইনি সেই একাদশ পণ্ডিতের অন্যতম । কালীশঙ্কর বিদ্যাবাগীশ দেখ । কৃপারাম মিশ্র—এই জ্যোতিষী পণ্ডিত্ত ১৭১৪ শকে ( ১৭৯২ খ্ৰীঃ অঃ ) "শিবোত্ত পঞ্চ পক্ষী’ নামক শাকুন গ্রন্থের ‘পঞ্চপক্ষী প্রকাশ’ নামে এক টীকা রচনা করেন । তিনি কেশব কৃত ‘মুহূৰ্ত্ত তত্ব’ গ্রন্থেরও এক টীকা প্রণয়ন করেন । “যন্ত্রচিন্তামণি উদাহরণ ওঁtহার রচিত। তিনি ভাস্কর কৃত লীলাবতীর উপরে ‘লীলাবতী কৌতুক’ নামে এক টীকা রচনা করিয়াছেন । ইহা ভিন্ন তিনি বেঙ্কট শর্থ বিরচিত সৰ্ব্বার্থ চিন্তামণি’ নামক জাতকের এক টীকা প্রণয়ন করেন । জীবনী-কোষ S8W, কৃপারাম সোম—চুচুড়ার সোম পদবীধারী বিখ্যাত জমিদারগণের পূর্ব পুরুষ। তদানীন্তন গৌড়াধিপের প্রধান মন্ত্রী বলভদ্র সোমের পৌত্র ও নৃসিংহ সোমের পুত্র । র্তাহার জ্যেষ্ঠ ভ্রাতার নাম গঙ্গানারায়ণ সোম । তিনি দক্ষতার সহিত চুচুড়ার ওলন্দাজ কুঠিতে কৰ্ম্ম করিয়া, ওলন্দাজ কোম্পানী হইতে সরকার উপাধি লাভ করেন । কৃপারামের পুত্র রামচরণ চন্দননগর হইতে উঠিয়া আসিয়া কলিকাতায় বাগবাজার পল্লীতে বসতি স্থাপন করেন । কৃপাশঙ্কর—এই জ্যোতিষী পণ্ডিত, গণিত ও ফলিত সম্বন্ধে ‘জ্যোতিষকেদার” নামক একখানা গ্ৰন্থ রচনা করিয়াছেন। কৃমি কণ্ঠ—খ্ৰীষ্টীয় দশম শতকে কাঞ্চীনগরে কৃমিকণ্ঠ নামে এক রাজা ছিলেন । তিনি শৈব ছিলেন এবং বৈষ্ণবগণের প্রতি প্রবল বিদ্বেষ ভাব পোষণ করিতেন । বৈঞ্চবাচার্য্য রামমুজের উপর তাহার অতিশয় বিদ্বেষ ছিল । তিনি রামানুজকে হত্যা করিয়া দেশ হইতে বৈষ্ণবদিগকে বিতাড়িত করিতে মনস্থ করেন ; এই উদ্দেপ্ত সাধন করিবার জন্য তিনি রামানুজকে ডাকিয়া পাঠান। রামানুজের শিষ্যগণ কৃমিকণ্ঠের এই দুরভিসন্ধি বুঝিতে পারিয়া অতিশয় উদ্বিগ্ন হইলেন । র্তাহার রামানুজকে কিছুতেই যাইতে
