কুষ্ণচজ দ্বৈভাষিকী নামক তিনখানি পত্রিক সম্পাদন করেন, তন্মধ্যে ঢাকা প্রকাশ র্তাহার সম্পাদকতায় সমধিক খ্যাতি লাভ করে এবং এখনও প্রকাশিত হইতেছে । কৃষ্ণচন্দ্র কবিবর ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত মহাশয়ের সংবাদ প্রভাকরের ও লেখক ছিলেন। তিনি ‘সম্ভাব শতক’ কৈবল্যতত্ত্ব’ ‘মোহনভোগ’ ও ‘রাসের ইতিবৃত্ত’ এই চারিখানি পুস্তক রচনা করেন । র্তাহীর সকল রচনাই ভক্তি ও উচ্চভাবে পূর্ণ। কৃষ্ণচন্দ্র অতিশয় ধৰ্ম্মপরায়ণ, সন্তুষ্ট চিত্ত এবং শান্তিপ্রিয় লোক ছিলেন । ১৩১৩ বঙ্গাব্দে স্বগ্রাম সেনহাটতে তিনি পরলোক গমন করেন । উমেশচন্দ্র মজুমদার কৃষ্ণচন্দ্রের পুত্র । কৃষ্ণজী চন্দ্র রাও মোরে—তিনি জেউলের রাজা যশোবন্ত রাও মোরের অধস্তন সপ্তম পুরুষ। তিনি অসভ্য কোল দিগকে পরাস্ত করিয়া বিজয়ের স্মারক রূপে অৰ্দ্ধমণ রৌপ্যে মহাবালেশ্বর মন্দিরের শিবলিঙ্গ ও একটী মনোহর মন্দির নিৰ্ম্মাণ করেন। ঠাহীর পাচ পুত্ৰ— বালাজী রাও, দৌলৎ রাও, श्नमस्त्रज्ञाe, গোবিন্দ রাও ও যশোবন্ত রা ৪ । তন্মধ্যে জ্যেষ্ঠ বালাজী রাও রাজা হন এবং অপর চারিজন বৃত্তি লাভ করেন । কৃষ্ণচন্দ্র রায়—কলিকাতার বাহুড়বাগানের রায়বংশ শণ্ডিল্য গোত্রীয় ভট্টনারায়ণের সন্তান । এই বংশের জীবনী-কোষ ১৬২ ত্রয়োদশ পুরুষ সঙ্কেত বন্দ্যোপাধ্যায় পূৰ্ব্ব বঙ্গের অন্তর্গত বৃহৎ বাঙ্গালপাশ গ্রামে আসিয়া বাস করিতে থাকেন । তৎপরে তাহার বংশধরেরা ক্রমে মুরশিদাবাদের অন্তর্গত বেণীপুরে আসিয়া বাস করেন । এই স্থানেই কৃষ্ণচন্দ্রের জন্ম হয়। র্তাহার পিতার নাম শ্ৰীবল্লভ বন্দ্যোপাধ্যায় । দিল্লীর সম্রাট আওরঙ্গ - জীবের সময়ে কৃষ্ণচন্দ্র নবাব সরকারে কৰ্ম্ম গ্রহণ করেন । এইসময়ে তিনি রায় উপাধি প্রাপ্ত হন । তৎপরে তিনি বৰ্দ্ধমানের রাজা জগৎরাম রায়ের একজন কৰ্ম্মচারী হন । এই সময়ে তাহার পূৰ্ব্ব নিবাস মুরশিদাবাদ জিলার অন্তর্গত শাকাস গ্রাম হইতে মুসলমানদের অত্যাচারে হুগলী জিলার অন্তর্গত খানাকুল কৃষ্ণনগরে চলিয়া আসেন । কৃষ্ণচন্দ্রের তিন পুত্ৰ— আমরচন্দ্র, হরিপ্রসাদ ও ব্রজবিনোদ । কনিষ্ঠ ব্ৰজ বিনোদ রায় বাঙ্গালার নবাব সিরাজউদ্দৌল্লার অধীনে কৰ্ম্ম করিতেন। কিন্তু নবাবের অন্যায় ব্যবহারে কৰ্ম্ম পরিত্যাগश्रृंतर्दक श्वश्रृंtश् श्रीनिब्र। श्रद”ि:टे छौवन অতিবাহিত করেন । তিনি সম্পত্তিশালী, দেবভক্ত ও পরোপ কারী ছিলেন । ১৭৬৮ খ্ৰীঃ অব্দে তিনি পরলো ক গমন করেন । क्लरुडघ्नटख झांझ ( भशंज्ञांछl)-ननौब्रॉब्र স্বনামখ্যাত রাজা । তিনি কৃষ্ণনগর রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা ভবাননা মজুম
