পাতা:জীবনীকোষ-ভারতীয় ঐতিহাসিক-দ্বিতীয় খণ্ড.pdf/১৭১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৬৭ গ্রহণ করেন । তিনি জাতিতে মোদক ছিলেন । ‘অভয়ামঙ্গল’ নামক কাব্য র্তাহার রচন। রাণী ভবানীর দত্তক পুত্র সাধক প্রবর মহারাজ রামকৃষ্ণের সভায় এই কাব্য রচিত হয় । কৃষ্ণজীবন দ্যায়ালঙ্কার – ওয়ারেন হেষ্টিংসের অজ্ঞাক্ৰমে যে এগারজন পণ্ডিতের তত্ত্বাবধানে ‘বিবাদার্ণব সেতু নামক গ্রন্থ সঙ্কলিত হয়, তিনি তাহাঁদের অন্যতম ছিলেন ; কালীশঙ্কর বিদ্যাবাগীশ দেথ । কৃষ্ণজীবন বিদ্যাভূষণ-গ্রী; অষ্টাদশ শতাব্দীতে ত্রিপুরাজিলার অন্তর্গত কালী কচ্ছ গ্রামের মেীদৃগল্য সংশে দয়ারাম দ্যায়ালঙ্কার, হরিহর তর্কবাগীশ, কৃষ্ণজীবন বিদ্যাভূষণ বিদ্যমান ছিলেন । তাহার। দ্যায়ুশাস্ত্রে তৎ প্রদেশে মহা মহোপাধ্যায় পণ্ডিত বলিয়া খ্যাত ছিলেন । কৃষ্ণজীবন মুখোপাধ্যায়—উদয় নারায়ণ মুখোপাধ্যায়ের পুত্র কৃষ্ণজীবন নদীয়ার মহারাজ। কৃষ্ণচন্দ্রের ভগিনীকে १ि१tश् दद्भिन! भश्tatstद्म ८ ७१tनौ পদ লাভ করেন । তদবধি তাহার বংশ দেওয়ান মুখোপাধ্যায়ের বংশ বলিয়া প্রসিদ্ধ হয় । তাহার। নদীয়ার জেলার অন্তর্গত উলা বা বীরনগরের অধিবাসী ছিলেন । কুষ্ণজীবন বলবান, বিদ্বান ও সুপুরুষ ছিলেন । কথিত আছে তিনি পাচ হাত দীর্ঘ ছিলেন । ভারতীয়-ঐতিহাসিক कुदली. কৃষ্ণজীবনের ছয় পুত্রের মধ্যে গোবিন্দ জীবন, বৈকুণ্ঠজীবন ও বিষ্ণুজীবনের বংশধরগণ বিভিন্ন স্থানে বাস করিয়া বিশেষ কৃতিত্ব অর্জন করিয়াছিলেন । কৃষ্ণজী বিশ্বনাথ—ছত্রপতি শিবtঞ্জীর সৌভাগ্য বলিতে হইবে যে, তিনি কতিপয় বিশ্বস্ত অনুগত লোক পাইয়াছিলেন । এই কৃষ্ণজী বিশ্বনাথ তন্মধ্যে একজন। এই ব্রাহ্মণ যুবক স্বীয় জননী ও অন্যান্ত আত্মীয় সহ মথুরায় অবস্থান করতে ছিলেন । এমন সময় শিবাজী স্বীয় পুত্র সহ দিল্লী হইতে সন্ন্যাসীবেশে মথুরায় আসিয়া উপস্থিত হইলেন । কৃষ্ণজী বিশ্বনাথের সহিত এখানেই তাহার পরিচয় হয় । শিবাজী স্বীয় পুত্ৰ শস্তুজীকে কৃষ্ণজী বিশ্বনাথের জননীর তত্ত্বাবধানে রাখিয়া এবং কৃষ্ণজীকে সঙ্গে করিয়া সন্ন্যাসী বেশে স্বদেশের দিকে রওনা হইলেন । সুজ। পথে আসিলে ধরা পড়িবার আশঙ্কা ছিল । সেজন্য র্তাহারা প্রথমে কাশী তৎপরে প্রয়াগ ও তাঁহার পরে গয়া হইয়া বঙ্গদেশে, অবশেষে তথা হইতে প্রত্যাবৰ্ত্তন করিয়া ইন্দোরের পথে স্বদেশে আগমন করিলেন । বলা বাহুল্য শিবাজীকে প্রত্যাবৃত দেখিয়া র্তাহার স্বদেশ বাণী অতিশয় আনন্দিত ও উৎসাহিত হইয়াছিলেন । কৃষ্ণজী বিশ্বনাথ কয়েক দিন বিশ্রাম করিয়াই, শম্ভুজকে আনয়ন করিবার জন্ত, মথুর