8\ථම পরম দুর্ভাগ্যের বিষয় যে প্রাদেশিক শাসনকর্তৃপক্ষের বিরোধিতা করায় গোখলে মহাশয়ের প্রস্তাবিত অইনটি বিধিবদ্ধ হইতে পারিল না। ভারতীয় ব্যবস্থা পরিষদে অধিকাংশের মতানুসারে উহা পরিত্যক্ত হইল । বহুকাল হইতে চাকুরী ও ব্যবসায় উপলক্ষে ভারতবাসীরা দক্ষিণ আফ্রিকার নানাস্থানে গমন করিয়া বাস করিতে অfরস্ত করে । বুদ্ধর যুদ্ধের ( ১৮৯৯– ১৯০১ খ্ৰী: ) পূৰ্ব্বে প্রায় পনের হাজার ভারতবাসী-দক্ষিণ আফ্রিকার বুয়ুর অধিকৃত স্থানে বাস করিত। তখন তাহীদের যাতায়াত অথবা বাস করিবার বিশেষ বাধা ছিল না। বুয়র যুদ্ধের পর যখন প্রথম ঐ সকল স্থানে বৃটিশ প্রভুত্ব স্থাপিত হইল, তখন হইতেই ভারতবাণীদের উপর নানারূপ অত্যাচার আরম্ভ হইল। ঐ দেশে আর যাহাতে অধিক সংখ্যায় ভারতবাসী না যাইতে পারে, তাহার জন্ত নানারূপ আইন প্রণয়নের চেষ্ট হইতে লাগিল ১৯০৬ খ্ৰীঃ অব্দে এই ধরণের একটি আইন প্রথম বিধিবদ্ধ হয় ৷ তদেশ প্রবাসী ভারতীয়গণ সমবেতভাবে প্রতিবাদ করিলেও, কর্তৃপক্ষ তাহা বিবেচনার মধ্যে আনেন নাই । তখন বাধ্য হইয়া ভারতীয়গণ স্থির করিলেন cय धै श्रांझेन उँांश्ॉब्लां भछि করবেন @ @ー@S2 ভারতীয়-ঐতিহাসিক কমিটি গঠিত হয় । কিন্তু দেশবাসীর । গোপালকৃষ্ণ नां । ये नभ८घ्न भशंख्यl cभांश्ननांग করমচাঁদ গান্ধী আইন ব্যবসায় উপলক্ষে তথtয় বাস করিতেছিলেন। প্রধানতঃ তাহারই নেতৃত্বে ভারতীয়গণ সত্যগ্ৰহ অথবা ‘নিক্রিয় প্রতিরোধ' ( Passive Resistance ) stols officia I do অন্দোলন কয়েক বৎসর চলিয়াছিল। প্রথমে দক্ষিণ আফ্রিকার বৃটিশ-বুঘর মিলিত শাসকবৃন্দ দমন নীতির সাহায্যে ভীর তীয়দিগকে আইন মান্ত করিতে বাধ্য করিবার চেষ্টা করেন । ঐ আন্দোলনের মধ্যে মহাত্মা গান্ধী ভারতীয়দের পক্ষ হইতে ইংলণ্ডে গমনপূৰ্ব্বক সে দেশেও আন্দোলন উপস্থিত করেন। কিন্তু তাঁহাতেও স্থায়ী ফল কিছু হয় নাই । কিছুকাল পরে একটি আপোষ হয় এবং ভারতবাসীরা আপোষের সর্বানুসারে নির্দিষ্ট ব্যবস্থা করিলেও, তদানীন্তন প্রধান মন্ত্রী çaatÇazı fğı (General Smutts) প্রতিশ্রুতি রক্ষা করিতে অস্বীকার করেন। তখন পুনরায় সংগ্রাম আরম্ভ হইল । ঐ তীব্র আন্দোলনে আফ্রিকা প্রবাসী ভারতীয়গণ যে কষ্ট সহিষ্ণুতা, ত্যাগ স্বীকার ও ধৈৰ্য্যের পরিচয় দেন তাহা যে কোনও জাতীর গৌরবের বিষয় । এই আন্দোলনের তরঙ্গ ভারতেও আসিয়৷ পৌছিলে, জাতীয় মহাসমিতির পক্ষ হইতে গোখলে মহাশয়কে দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রেরণ