কালীনারায়ণ দীক্ষা গ্রহণ করেন ও নিষ্ঠার সহিত শক্তি সাধন আরম্ভ করেন, কিন্তু অনতিকাল পরেই ব্ৰহ্ম-সভা ও ব্রাহ্মসাধকগণের সংস্পর্শে আসিয়া, ব্রাহ্ম१tää 2fउ श्रांकुछे श्न । ७झे नरब्र ঢাকা নগরে ব্রজ মুলার মিত্র মহাশয়ের গৃহে ব্ৰহ্ম-বিদ্যালয় ও সঙ্গত সভা প্রতিষ্ঠিত হয় । কালীনারায়ণের তিন পুত্ৰ—কৃষ্ণগোবিন্দ, প্যারীমোহন ও গঙ্গাগোবিন্দ এই সঙ্গতসভার ছাত্রীবাসে থাকিয় বিদ্যা শিক্ষা করিতেন । সঙ্গত সভার প্রবীণ ব্রাহ্মগণের প্রবল আপত্তি সত্ত্বেও তরুণ সদস্যগণ এই সময় জালালউদ্দীন নামক ব্রাহ্ম ধৰ্ম্মের প্রতি গভীর অনুরাগী এক মুসমলান যুবককে সভার গ্রহণ করেন ও প্রসন্ন কুমার সেন নামক এক সদস্তের বিবাহের প্রতিভোজ উপলক্ষে উক্ত মুসলমান যুবকের সহিত এক পংক্তিতে ভোজন করেন । এই উদার সৎসাহসী যুবকগণের মধ্যে কালীনারায়ণের পুত্রত্ৰয়ও ছিলেন । তাহদের এই উদারত ও সৎসাহসের জন্ত কfলীনারায়ণ সপরিবারে অশেষরূপে লাঞ্ছিত হন, এমন কি তাহার স্বীয় জমিদারীর মধ্যে র্তাহার আত্মীয়গণ, ধোপা, নাপিত প্রভৃতি র্তাহাকে সামাজিকভাবে বর্জন করেন । অতঃপর গুপ্ত মইfশয় প্রকাগুভাবে ব্রাহ্মসমাজে যোগদান করেন ও ১৮৬৯ খ্রীঃ অব্দে জীবনী-কোষ ማ8 ঢাকার নবপ্রতিষ্ঠিত ব্ৰহ্ম-মন্দিরে আচাৰ্য্য কেশবচন্দ্রের নিকট দুই পুত্র ও দুই ভূত্যের সহিত একত্র ব্রাহ্মধৰ্ম্মে দীক্ষিত হন । সেই সময় হইতে কাণী নারায়ণ অনন্তচিত্তে ব্ৰাহ্মধৰ্ম্ম প্রচারে ব্ৰতী হন । তিনি স্বীয় জমিদারার মধ্যে কাওরাইদ গ্রামে এক ব্ৰহ্মমন্দির প্রতিষ্ঠা করেন ও পল্লীবাসীদের মধ্যে ব্রহ্মসাধন ও ও ব্রহ্মনাম কীৰ্ত্তন প্ৰবৰ্ত্তন করেন । গুপ্ত মহাশয় প্রেমিক সাধক ও একনিষ্ঠ ধৰ্ম্ম প্রচারক ছিলেন। তাহার গভীর ভক্তিরসাত্মক সঙ্গীত সমূহ ‘ভাব সঙ্গীত’ নামে ও তাহার সাধন লব্ধ ৩ ষ্ট্র সমুহ ‘ভাব কথায়? প্রকাশ করেন । ১৯০৩ খ্ৰী; অব্দে কালীনারায়ণ ৭৩ বৎসর বয়সে পরলোক গমন করেন । তাহার যোড়শ সস্তানের মধ্যে ছয়ট শিশুকালেই প্রাণত্যাগ করে। কৃষ্ণগোবিন্দ, প্যারমোহন, গঙ্গাগোবিন্দ, বিনয়চন্দ্র প্রভৃতি পুত্ৰগণ ও হেমন্তশশী, সৌদামিনী, চপলা, সরণ), বিমল, মুবাণী কন্যাগণ কর্তৃক তাহার পরিখার বিস্তৃতি লাভ করে । এই কৃষ্ণগোবিন্দই সুপ্রসিদ্ধ স্তার কে,জি, গুপ্ত আইসি-এস । তাহার অন্ত এক পুত্র প্যারিমোহনও বিলাতে শিক্ষা লাভ করেন । কালীনারায়ণ রায় (রাজা)-ঢাকা cखctद्र श्र७र्भ ७ ७ ७१[* ***१t:
