ফিরোজ শাহ দেশের মরুভূমিতে উপনীত হইলেন । ছয় মাস ক{ল বহু যা তন৷ ভোগ করিয়৷ অবশেষে তাহার দিল্লীতে উপনীত হইল । ইহার কিছুকাল পরে, সৈন্ত সংগ্ৰহ করিয়৷ ফিরোজ শাহ আবার তাত্ত নগর আক্রমণ করেন । কিন্তু সিন্ধু দেশবাসীরা প্রাণপণে বাধা দিল । অবশেষে তাহার। বগু তা স্বীকার করিতে বাধ্য হইল । ফিরোজ শাহ এক বারেই বিলাসী ছিলেন না । কিন্তু তাঁহাতে সৌন্দর্য্যামুভূতির অভাব ছিল না । সুন্দর প্রাসাদ শ্রেণী ও উদ্যান মালার নিম্মাণে তাহার বিশেষ অনুরাগ ছিল। । তিনি বহু ংখ্যক মনোরম জটালিক। নিম্মাণ করাইয়াছিলেন । তাহার পুৰ্ব্ববৰ্ত্তা সম্রাটগণের বহু পুরাতন সমাধি মন্দিরের সংস্কার সাধন করিয়াছিলেন । পুরা ওন দিল্লীর মসজিদ-ই-জমির পুন সংস্কার করিয়াছিলেন । বহু সংখ্যক জলাশয়ের পঙ্কোদ্ধার করিয়াছিলেন । দিল্লী নগরী প্রাসাদ, উপাসনা মন্দির ও সরোবরাদিতে সুসজ্জিত হইয়াছিল । ফিরোজ শাহের মৃগয়ার প্রতিও প্রবল অশিক্তি ছিল। তিনি সহচরবৃন্দে পরিবৃত रू झेप्रl भू१|ब्रfप्रfन्ॐ श्झे८डन । কোরাণ অনুযায়ী লোকহিত সাধনই র্তাহীর জীবনের লক্ষ্য ছিল । র্তাহার অধীনে বহু সংখ্যক বৃদ্ধ রাজ ধৰ্ম্মচারী ছিলেন । র্তাহারা অনেকেই বাদ্ধক্য জীবনী-কোষ Ꮌ8ᏔᏬ বশতঃ স্ব স্ব কার্য্য সম্পাদনে অসমর্থ হইয়াছিলেন । দেওয়ান মালিক ইশাখ তাহাদিগকে অপসারিত করিবfর জন্ত সম্রাটকে উপদেশ দিতেন । সম্রাট tহার কথায় কর্ণপাত না করিয়া বলিয়াছিলেন—“সর্বশক্তিমান বিধা ত৷ বৃদ্ধ বলিয়া কাহাকেও অন্নদানে বিরত নহেন । আমি তাহার শ্রেষ্ট জীব হইয়। কি প্রকারে আমার বৃদ্ধ জরাগ্রস্ত কৰ্ম্মচারীগণকে কৰ্ম্মচু্যত করিতে পারি ? তাহার সহৃদয় তার আর একটা দৃষ্টান্ত fদ েতfছ । মোহাম্মদ তোগলকের খেয়াল অনুসারে দিল্লী হইতে দেীলতাবাদে আবার ৩থ হইতে দিল্লীতে প্রত] (৭ইনের জষ্ঠ্য বহুলোক রাজকোষ হইতে ঋণ গ্রহণ করিতে বাধ্য হইয়াছিলেন । ফিরোজ শাহ সেই ঋণ ক্ষমা করিয়াছিলেন । মোহাম্মদ শাহ বহু লোকের নাসা কৰ্ণ ছেদন করিয়াছিলেন । ফিরোজ শাহ তাহদিগকে অর্থদ্বার। বশীভূত করিয়৷ তাহাঁদের নিকট হইতে ক্ষম। পত্র গ্রহণ করিয়াfছলেন । সেই সকল ক্ষমাপত্ৰ একটী পাত্রে স্থাপন করিয়া তিনি মোহাম্মদ তোগলকের সমাধির শির্ষদেশে স্থাপন করিয়াছিলেন । এই উদ্দেশে যে, ঈশ্বর ইকাতে সন্তুষ্ট হইয়। র্তাহীকে ক্ষম। করিবেন । রাজ্যের সুব্যবস্থার জন্য তিনি বয়ে কটী নিয়ম ❖5ሸo19 ቆርቋቭ !
