〉8b"> তথা করে সিপাহ সলার হজবের উদিনের অধীনে একটী কৰ্ম্মে নিযুক্ত হন। বখতিয়ারের পিতৃব্য মোহাম্মদ-ই মামুদ নাগাওরের শাসনকৰ্ত্ত আলী নাগাওরীর অধীনে কষ্টমণ্ডীর জায়গীরদার ছিলেন। পিতৃব্যের মৃত্যুর পরে তিনি সেই জায়গীর প্রাপ্ত হন । তৎপরে তিনি অযোধ্যার মালিক হুসামউদ্দিন আ গুল বকের নিকট গমন করিয়৷ দুইখানি গ্রাম জায়গীর প্রাপ্ত হন । এই স্থান হইতে বখতিয়ার মনের ও বিহার প্রদেশ লুণ্ঠন করিতেন । লুণ্ঠন লব্ধ অর্থে অশ্ব ও অস্ত্র ক্রয় করিয়া ক্রমে ক্রমে তিনি শক্তিশালী হইয়া উঠেন । তাহার বীরত্বের খ্যাতি চারিদিকে ব্যাপ্ত হয়। তাইfর স্বজাতি খলজ বংশীয় আফগানগণ ভারতবর্ষের বিভিন্ন স্থান হইতে আলিয়। তাহার সৈন্তদল বদ্ধিত করিতে লাগিল । দিল্লীর রাজ প্রতিনিধি মালিক কুতুবউদ্দিন তাহার ধন সম্পদের কথা শুনিয়া তাহীকে একটি খিলা ত প্রেরণ করিযুtiছলেন । সেই সময়ে বোধ হয় গোবিন্দলাল মগধের পূৰ্ব্বভাগে উদও পুর, নালন্দা, বিক্রমশিলা প্রভূতি কয়েকট ক্ষুদ্র নগরের অধিপতি ছিলেন। মগধের লুণ্ঠন সময়ে গোবিন্দপালের এমন শক্তি ছিল না যে, বখতিয়ার খলজিকে বাধা প্রদান করেন। বখতিয়ার খিলিজি যখন সৈন্ত দল লইয়। তাহার ভারতীয়-ঐতিহাসিক বখতিয়ার রাজ্য মাক্রমণ করেন, তখন তিনি উদ গুপুর সঙ্গীরামে মুষ্টিমেয় সৈন্ত লইয়। আশ্রয় গ্রহণ করিলেন । বৌদ্ধ সন্ন্যাসীরাও সেই সময়ে অস্ত্র ধারণ করিয়াছিলেন । কিন্তু অষ্ঠ কোনও রাজ। তাহার সাহায্যাৰ্থ অগ্রসর হইলেন না । গোবিন্দ পাল এই যুদ্ধে নিহত হইলেন, উন্দ গুপুর ভষ্ম স্তুপে পরিণত হইল । বিজে তার আদেশে উন্দ গুপুর ও বিক্রমশিলার বিহারে শত শত বর্ষের সঞ্চি ত গ্ৰন্থরাশি অগ্নি সংযোগে ভষ্মে পরিণত হইল। মুসলমানদের অত্যাচার ভয়ে বৌদ্ধ ভিক্ষুকগণ র্তাহীদের ধৰ্ম্মগ্রন্থ সহ দলে দলে নেপাল ও অন্তান্ত হিন্দু রাজ্যে অপ্রিয় গ্রহণ করিল। বিহার বিজয়ের পর বখতিয়ার খলজি দিল্লীতে কুতুবউদ্দিন আইবকের সহিত সাক্ষাৎ করিতে গমন করেন । কুতুবউদ্দিন তাহাকে অতি সমাদরে গ্রহণ করিয়াছিলেন । বিহার বিজয়ের পর বৎসরই তিনি নবদ্বীপ আক্রমণ করিয়াছিলেন । ১১৭০ খ্রীঃ আন্দের পরে ও ১২০০ খ্ৰী; অব্দের পূৰ্ব্বে লক্ষ্মণ সেনের মাধব সেন, বিশ্বরূপ সেন ও কেশব সেন নামক তিন পুত্র গৌড়ের সিংহাসনে আরোহণ করিয়াছিলেন । গ্রন্থকৰ্ত্ত মিন্হাজের মতে সপ্তদশ অশ্বারোহী সৈন্য লইয়া বখতিয়ার नद्दौ° श्राद्धभ१ कब्रिभू जघ्र दcद्रन । রাজ। লক্ষ্মণ সেন পলায়ন করেন। কিন্তু
