>">Q কংগ্রেসের অধিবেশনে সভপতি গোপালকৃষ্ণ গোখলে, তাহার অভিভাষণে বঙ্গবিভাগের প্রতিবাদ ও বর্জন আন্দোলন সমর্থন করেন । কিন্তু তিলকের ইচ্ছা ছিল যে, কংগ্রেস যেন পৃথক প্রস্তাবাদি গ্রহণ দ্বারা ‘বর্জন আন্দোলন সমর্থ করেন এবং অন্যান্তকে উহার অনুরূপ আন্দোলন করিতে অনুরোধ করে। কিন্তু ওঁtহার সে ইচ্ছ। পূর্ণ হইল না । তিনি আশা করিলেন যে, পরবর্তী বৎসর কলিকাতা নগরে অনুষ্ঠিত অধিবেশনে হয়ত, তাহার অভিলাষীমুরূপ কাৰ্য্য হইবে । বিপিনচন্দ্র পাল প্রমুখ বাঙ্গালী নেতাগণ সেইজন্য ইচ্ছা করিয়াছিলেন যে, তিলক যেন কলিকাতায় অমুষ্ঠিত কংগ্রেসের (১৯০৬ খ্ৰী: ) সভাপতি নিৰ্ব্বাচিত হন । কিন্তু অবস্থা গতিকে তাহ হইল না । দাদাভাই নেীরজী সভাপতি হইলেন। তখন তিলক, বিপিনচন্দ্র প্রভৃতি নেতৃবর্গের বিশেষ চেষ্টার ফলে, সেই বৎসর কংগ্রেসের মণ্ডপ হইতে বর্জননীতি সমর্থিত হইয়া প্রস্তাব গৃহীত হইল । পরবর্তী বৎসর লাহোরে কংগ্রেসের অধিবেশন হইবার প্রস্তাব হয় । কিন্তু পঞ্জাবে তিলকের প্রভাব অধিক হইতে পারে আশঙ্কায়, নাগপুরে অধিবেশন कब्रिदtब्ल बादश्! कब्र! एग्न । किखु সেখানেও হইতে পারিল না । নিখিল ভারতীয় কাৰ্য্যকারী সমিতির (All ভারতীয়-ঐতহাসি बांडण*ांछांथग्न India Congress Committee ) নির্দেশে মুরাট নগরে কংগ্রেসের অধিবেশন হওয়া স্থির হইল। মুরাটে অনুষ্ঠিত অধিবেশন পণ্ড হইয়া যায়। তাহার প্রধান কারণ সেই অধিবেশনের কর্ণধারগণ, তিলক, বিপিনচন্দ্র, অরবিন্দ প্রমুখ প্রগতিশীল নেতৃবৃন্দের প্রভাব খৰ্ব্ব করিবার জন্য বর্জন আন্দোলন, জাতীয় শিক্ষা প্রভৃতি বিষয়গুলি সেই অধিবেশনের অtলোচ্য বিষয় হইতে বাদ দিবীর চেষ্টা করেন । সুরাটে র্তাহীদের সমুদয় চেষ্টা এই ভাবে বৃথা হইল দেখিয়া তিলক দুঃখিত হইলেন কিন্তু নিরাশ হইলেন না । তিনি জনসাধারণের মধ্যে কংগ্রেসের ভবিষ্যৎ কাৰ্য্যপদ্ধতি কি হওয়া উচিত, তাহ। প্রচার করিবার জন্য মারাঠী ভাষায় ‘রাষ্ট্রম ত’ নামে একটি দৈনিক পত্রিকা প্রকাশ করিতে লাগিলেন । পত্রিকাখানি বেশীদিন প্রকাশিত হইতে পারে নাই । রাজদ্রোহের অভিযোগে তিনি নিৰ্ব্বাসিত হইবার সঙ্গে সঙ্গে উহার 25ॉब्र दक्ष श्ब्र! यांप्र । এই সময়েই, অন্তান্ত বহুবিধ গুরুতর কাজের মধ্যেই তিনি পুনা জিলা রাষ্ট্রনীতিক সম্মেলনের আয়োজন করেন। ঐ সম্মেলনের অধিবেশনে &{१.डि-*ौट ब्रांछनौडिक भङांभउ অfলোচিত হয় এবং সকল সম্প্রদায়ের ও বিভিন্ন মতাবলম্বী রাজনীতিক
