পাতা:জীবনীকোষ-ভারতীয় ঐতিহাসিক-পঞ্চম খণ্ড.pdf/২৮৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ՏQՀՊ পূৰ্ব্বক বাণকোট প্রণালীর দক্ষিণ তীরস্থ ওয়েলাস গ্রামে, তাহার পূর্বপরিচিত হরি মহাদেব ভামু নামক এক ব্রাহ্মণের আশ্রয় গ্রহণ করিলেন । র্তীহাদের সকলের পরামর্শে সহদির পূৰ্ব্বাঞ্চলস্থিত কোন স্থানে যাইতে মনস্থ করিলেন । ভামু পরিবার ও সিদ্দির রাজ্য পরিত্যাগপূৰ্ব্বক বালাজী বিশ্ব নাথের অমুবৰ্ত্তী হইলেন । কিন্তু তাহীদের পিপদ তখনও শেষ হয় নাই । সিদির লোকের পথিমধ্যে র্তাহাদিগকে ধৃত করিয়৷ ‘অঞ্জন বেল” দুর্গে বন্দী করিয়; রাখিল । দুর্গাধিপতিকে বণীভূত করিয়া অতি কষ্টে র্তাহার এই স্থান পরিত্যাগপূৰ্ব্বক পুনার নিকটস্থ সাসবড় গ্রামের অম্বাজী ত্র্যম্বক পুরন্দরে নামক এক ব্রাহ্মণের আশ্রয় লাভ করিলেন । এই সময়ে পূর্ব মহারাঠা দেশে খুব বিপ্লব চলিতেছিল । শিবাজীর মৃত্যুর পরে দিল্লীর সম্রাট আওরঙ্গ জীব বহু সৈন্য লইয়া মহারাঠাদেরে দমনে প্রবৃত্ত হইয়াছিলেন । শিবাজীর জ্যেষ্ঠ পুত্র সাম্ভাজী মুঘল আক্রমণ প্রতিহত করিবার জন্ত প্রাণপন চেষ্টা করেন । কিন্তু বুদ্ধি দোষে তিনি অকৃতকাৰ্য্য হইয়া মুঘল হন্তে প্রাণ বিসর্জন করিলেন। उँीश्ाँब्र की घटनांम बॉन्ने ७ शूख *ांछ् দিল্লীতে বন্দী হইলেন । এদিকে त्रिवांछौद्र कनिष्ठे शूब ब्रांखांब्रांब ८नडांब्रांग्र ভারতীয়-ঐতিহাসিক বালাজী রাজা হুইয়া মুঘলদিগের বিরুদ্ধে দণ্ডীয়মান হইলেন। কিন্তু ১৭০০ খ্ৰীঃ অব্দে তিনিও পরলোকবাসী হইলেন । র্তাহার বীৰ্য্যবতী মহিষী তারা বাঈ মুঘলদিগের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালাইতে লাগিলেন । বtলাজী বিশ্বনাথ যখন সাসবড়ে অগিমন করেন । তখন রাণী তার। বাঈয়ের সেনাপতি রামচন্দ্র পন্ত, প্রতিনিধি পরশুরাম ত্র্যম্বক, সচিব শঙ্কর জী নারায়ণ, সেনাপতি ধনীজী যাদব প্রভৃতি মহারাঠা বীরগণের বিক্রমে সমস্ত দক্ষিণ পথ কম্পিত হইতেছিল। মুঘল সৈন্ত মহারাঠীদের হস্তে পরাজিত হইয়া পলায়ন করিতেছিল। বুদ্ধিমান কাৰ্য্যক্ষম ব্যক্তির পক্ষে এসময়ে কাৰ্য্য ক্ষেত্রের অভাব ছিল না । বালা জীও উদ্যমশীল কাৰ্য্যকুশল ব্যক্তি ছিলেন । সাতারায় মহাদেব কৃষ্ণযোণী নামে এক ব্যক্তি বাস করিতেন । র্তাহীর সহিত হfর মহাদেব ভানুর পরিচয় ছিল। র্তাহার সাহায্যে রাণী তারা বাঈয়ের প্রতিনিধি পরশুরাম এ্যম্বকের নিকট হইতে একটী তালুকের রাজস্ব আদায়ের ভার প্রাপ্ত হইলেন । এই কাৰ্য্যে র্তাহার দক্ষতা দেখিয়া ১৭০৬ খ্ৰীঃ অবে প্রতিনিধি মহাশয় তাহাকে বার্ষিক শত মুদ্র। বেতনে এক কারকুনের পদে নিযুক্ত করিলেন । সাতারার কার্য্যে প্রবেশ করিয়া বালাজী বিশ্বনাথকে প্রায় সমস্ত জীবনই যুদ্ধাভিযানে অতিবাহিত করিতে হইয়।