১৬৩১ ১৫ হাজার সৈন্তদ্বার সাহায্য করেন, তবে নৰ্ম্মদীর দক্ষিণবন্তী সমস্ত মুঘল রাজ্যের চেীথ ও সরদেশমুখীর সনদ তিনি বাদশাহের নিকট হইতে লওয়াইয়। দিবেন এবং সৈনিকের ব্যয় মাসিক ১৫ লক্ষ টাকা দিবেন । এই সময়ে শাহুর রাজ্যের সমস্ত অন্তৰ্ব্বিপ্লব প্রশমিত হইয়াছিল, সুতরাং সৈন্ত সাহায্যের কোনও অসুবিধা ছিল না । বালজী বিশ্বনাথ মহারাজ শাহুর পক্ষে, মহা রাঠীদের স্বীয় অধিকৃত প্রদেশে পূর্ণ স্বাধীনতা, মুঘল অধিকৃত প্রদেশে চৌগ ও সরদেশমুখী, মহারাজ শিবাজীর জন্ম স্থান শিবনের দুর্গ ও ত্রিম্বকদুর্গের অধিকার শাহুর জননী ও অন্যান্য আত্মীয়বর্গের মুক্তি ও অন্তান্ত কয়েকটা প্রদেশের স্বামীত্ব দাবী করিয়া সৈয়দ হোশেন আলীর প্রার্থনা পুরণে সম্মত হইলেন । হোশেন আলী প্রায় সমস্ত সৰ্ত্তে সম্মত হইলে, সেনাপতি মানসিংহ মোরে, পরসোজী ভোঁসলে, সাম্ভtঞ্জী ভোসলে, বিশ্বাস রাও পবার প্রভৃতি সেনাপতিগণ ১৫ হাজার সৈন্তসহ দিল্লী অভিমুখে যাত্রা করিলেন। বালাজী বিশ্বনাথ এই বাহিনীর পরিচালক হইলেন। মহারাঠা বাহিনী দিল্লীতে পন্থছিলে, তথাকরি গোলযোগ আরও वृकि *ाहेण । दानशाश् रुद्रकश्विब्रांद्र निश्ड रुझे८जन, cमांशयल *ांश् लिल्लोब्ल সিংহাসনে আরোহণ কfরলেন । সৈয় ভারতীয়-ঐতিহাসিক বালাজী দেরা মহারাঠাদেরে চেীথ দিতে চাহিলে দিল্লীবাসীর ঘোরতর আপত্তি করিল। এতদ্ভিন্ন মহারাঠাদের উপর তাহাদের পূৰ্ব্ব হইতেই জাতক্রোধ একদিন বালাঙ্গী বিশ্বনাথ সৈয়দের সহিত দিল্লীর দরবারে গমন করিলে, দিল্লীবাসীরা হঠাৎ মহারাঠাদেরে আক্রমণ করেন । এই আক্রমণের ফলে সেনাপত্তি সম্ভাজী ভোঁসলে, বালাজী মহাদেব ভানু প্রভৃতি দেড় হাজার মহারাঠা নিহত হয় । সৈয়দের অর্থদ্বারা সেই ক্ষতিপূরণ করিয়াছিলেন। ১৭১৯ খ্ৰীঃ অব্দের ৩রা মার্চ দিল্লীর বাদশাহের এক সনদের বলে, মহারাঠfর স্বরাজ্যের সম্পূর্ণ স্বত্ব, দাক্ষিণাত্যে চোঁপ প্রবর্তন ও সরদেশমুখী স্বত্ব আদায় করিবার অধিকার প্রাপ্ত হইলেন । মহারাজ শাহুর জননী ও অপর আত্মীয়গণ এই সময়ে মুক্তিলাভ করেন । গুজরাট ও মালব প্রদেশে চৌথ প্রবর্তনের অধি কায় সময়ান্তরে দিতে র্তাহারা প্রতিশ্রুত হইলেন । বালাজী বিশ্বনাথ, সেই সনন্দ আদায় করিবার জন্য দেবরাও হিঙ্গলে নামক একজন সুচতুর ব্রাহ্মণকে দিল্লীতে দূতস্বরূপ রাখিয়া স্বদেশাভিমুখে প্রস্থিত হইলেন । পথিমধ্যে জয়পুর, যোধপুর উদয়পুর প্রভৃতি স্থানের রাজাদের সহিত সাক্ষাৎ করিয়। তিনি, মহারাজ শাহুর সহিত র্তাহীদের মিত্রতাস্থচক সন্ধি করিলেন ।
