করিয়া চতুর্থ দিনে তাহারা পরাজিত বিজয়শঙ্কর-গুজরাট গল্প সাহিত্যের হইলেন। রাজা বিজয় রায় পলায়ন প্রথম শ্রেষ্ঠ লেখক নৰ্ম্মদ শঙ্কর । বিজয় কfরলেন । কিন্তু শীঘ্রই শত্রু সৈন্ত শঙ্কর ও সবিতা নারায়ণ র্তাহার অনুকর্তৃক বেষ্টিত হইলেন । পরিত্রাণের সরণ করিয়া উনবিংশ শতাব্দীর শেষ অন্ত উপায় না থাকায়, তিনি অীষ্ম হত্যা করিয়া অপমানের হাত হইতে মুক্তি লাভ করিলেন । ভাটিয়া বাসীরা সৰ্ব্বস্বাস্ত হইল । বহু সংখ্যক নরনারী মুসলমান ধৰ্ম্ম অবলম্বন করিয়া প্রাণ বচিাইল । বিজয় রায়—(২) যশল্মীরের অধিপতি তমুর মৃত্যুর পরে, তাহার জ্যেষ্ঠ পুত্র বিজয় রায় ৮১৪ খ্ৰীঃ অব্দে রাজা হইয়াছিলেন । ভট্টিরাজ বিজয়ের ঘোরতর শত্রু ছিল বীরাহ ও লঙ্গাহা জাতি । তাহারা একবার ৮৩৬ খ্ৰীঃ আকৌ ভট্টিরাজ্য আক্রমণ করিয়াছিল। কিন্তু পরাজিত হইয়া তাহার দূরে বিতাড়িত হইল । ভটিমাজ বিজয় রায়ের দেবরাজ নামে এক পুত্র ছিল । বারাহার উপায়ান্তর না দেখিয়া এই দেবরাজের সঙ্গে বারাহীপতির কন্যার বিবাহ স্থির করিল। বরপক্ষ কন্যা কৰ্ত্তার আলয়ে উপস্থিত হইলে, তাহার। প্রতারণাপূৰ্ব্বক বড় পক্ষের বরের পিতা বিজয় রায় ও অন্তান্ত সন্ত্রান্ত লোকদিগকে হত্য। করিল। বর দেব রাঙ্গ অতি কষ্টে প্রাণ লইয়। পলায়ণ করিলেন । বলা বাহুল্য দেবরাজ এই বিশ্বাসঘাতকতার প্রতিশোধ লইয়াছিলেন । ভাগে গুজরাটী সাহিত্যের বিশেষ ত্ৰবৰ্দ্ধন করিয়াছিলেন। । বিজয় সিংহ-(১) তিনি যোধপুরের রাজা ভক্তসিংহের পুত্র। ১৭৪৩ খ্ৰীঃ অব্দে তাহার জন্ম হয়। পিতার মৃত্যুর পরে বিংশতি বৎসর বয়সে ১৭৬৩ খ্ৰীঃ অব্দে তিনি পিতৃ রাজ্যে অভিষিক্ত হন । তখন র্তাহার পিতৃব্য পুত্র রামসিংহ সিংহাসন লাভের জন্ত মহারাট্রাদের সাহায্য গ্রহণ করেন । এই মহারাট্টদের সঙ্গে ঘোরতর যুদ্ধ হয় । মহারাট্টার এক বৎসর পর্য্যন্ত র্তাহার দুর্গ অবরোধ করিয়। রাখে । কিন্তু ইহাতে বিজয় সিংহকে পরাজয় করা সম্ভব হইল না। তৎপরে রাজ্যের কোন কোন স্থান মহারাট্রাদেরে দিয়। তিনি সন্ধি করিতে বাধ্য হইলেন । এই গোলমাল বিদূরিত হইতে না হইতেই দেবীসিংহ নামে র্তাহার এক পিতৃব্য কৌশলে সিংহাসন অধিকার করিতে উদ্যোগী হইলেন । ইহ। বিজয়সিংহের ধাত্রী ভাই জগ ভাল করিয়াই বুঝিতে পারিয়া সৈন্ধবী সৈন্ত নিযুক্ত করিলেন। এই উপায়ে দেৰীসিংহের কৌশল ব্যর্থ হইল বটে কিন্তু রাজ্যের অধিকাংশ সঙ্গীরের অতিশয় | बिउ रहेछ। विस्तारो रहेबाब ब्रश्राथ
