বিপিনচন্দ্র জীবনী-কোৰ ১৭৩২ র্তাহার কার্য্যে সহfমৃভূতি প্রদান কfর- ফলে কতকগুলি ছাত্র বিদ্যালয় হইতে বার জষ্ঠ স্বরেন্দ্রনাথের সভাপতিত্বে এক নিস্তাড়িত হয় । উহার মহতী সভার অনুষ্ঠান হয় এবং দেশের যুবকগণই প্রধানতঃ উদ্যোগী হইয়া এক সহস্র মুদ্র সংগ্ৰহ করিয়া তাহার পত্নীকে প্রদান করেন । স্বদেশীর বার্তা এবং “বর্জন” ও *ভিক্ষা চাই ন” নীতি প্রচারের জন্য তিনি বাঙ্গাল দেশের বাহিরে ও বহু স্থানে গমন করিয়াছিলেন । ১৯০৭ খ্ৰীঃ অব্দের মে মাসে তিনি মাদ্রাজে গমন করেন । তথtয় উপদু পরি ছয় দিন মাদ্রাজের সমুদ্রতটে ছয়টি সভায় তিনি যে উদ্দীপনাময়ী বক্তৃত। প্রদান করেন, তাছা ভারতের রাজনীতি আন্দোলনের ইতিহাসে স্বর্ণক্ষরে লিখিয়া রাথিবীর যোগ্য । প্রতিদিনের বক্তৃতায় প্রায় ত্রিশ সহস্ৰ লোকের সমাগম হইয়াছিল । সমগ্র মাদ্রীজ নগরী র্তাহার বক্তৃতার উন্মাদনায় উন্মত্ত হইয়া উঠিয়ছিল । ইংলণ্ডের প্রসিদ্ধ টাইম্স (The Times) এবং স্পেক্টেটর (The Spectator) of otă fasola বাবুর বক্তৃত। সংশ্রবে সম্পাদকীয় মন্তব্য প্রকাশিত হয়। ঐ সময়ে তিনি মাদ্রাজ প্রদেশের আরও কয়েকটি স্থানে গমন ও বক্তৃতা করেন। রাজমহেন্দ্রী নগরের সরকারী ট্রেনিং কলেজে (Training College) এর ছাত্রগণ র্তাহাকে একটী अङ्निन्लन ७äwीन कtभ । डॉक्षौद्र উৎসাহে নগরবাসীরা একটি জাতীয় বিদ্যালয় স্থাপন করেন। ঐ বিদ্যালয় অদ্যাবধি বিপিনচন্দ্রের প্রতি অঞ্জদেশবাসীর কৃতজ্ঞতার প্রতীক স্বরূপ বৰ্ত্তমান রহিয়াছে । এই সময়েই প্রধানতঃ বাঙ্গাল দেশে বিপ্লবী দলের আবির্ভাৰ হয় এবং সরকার পক্ষ হইতে তীব্রভাবে দমননীতি অনুস্থত হইতে আরম্ভ করে। লীলা লাজপত রায় ও সর্দার অজিৎ সিং নিৰ্ব্বাসিত হন । এইরূপ অবস্থায় ভারতে থাকিয়া স্ব মত প্রচার করা নিরাপদ হইবে না মনে করিয়া এবং ইংলণ্ডব সীদিগের নিকট ও নবজাতীয়তার দাবী উপস্থাপিত করিবার জন্য অবিখ্যক তা উপলব্ধি করিয়া লিপিনচন্দ্র ইংলণ্ডে গমন করিলেন ( আগষ্ট, ১৯০৮ খ্ৰী: )। পর বৎসর ইংলণ্ড হইতেই "স্বরাজ” নামে একখনি ইংরেজি সাপ্তাহিক সংবাদ পত্র প্রকাশ করিতে আরম্ভ করেন । কিছুকাল পরে রাজাদেশে উহর প্রচার বন্ধ হইয় যাওয়ায় তিনি দেশে প্রত্যtবৰ্ত্তন করেন। কিন্তু বোম্বাই নগরীতে পদার্পণ করিবামাত্র, পূৰ্ব্বোত্ত স্বরাজ পত্রিকায় প্রকাশিত একটি প্রবন্ধের ( Tne Actiology of Bomb in Bengal, বাঙ্গালাদেশে বোমীর নিদান) জন্য বোম্বাই সরকার তাম্বাকে গ্রেপ্তার
