אואיןאS ছিলেন। তিনি সঞ্চলের সঙ্গে প্রেমে ও প্রীতিতে মিলিতে উপদেশ দিতেন । প্রাণনাথ —(৩) একজন বায়ুর উপ সক যোগী । তিনি শঙ্করাচার্যোর নিকট বিচারে পরাস্ত হইয়। অদ্বৈতবাদী হইয়াছিলেন । প্রাণনাথ—(৪) তিনি একজন ‘ fযু ৰ্ব্বেদ শাস্ত্রবেত্ত পণ্ডিত । তাহার রচিত গ্রন্থের নাম রস প্রদীপ । প্রাণনাথ পণ্ডিত— একজন বিখ্যাত জ্যোতিষী । দৈবজ্ঞ ভূষণ’ নামক গ্রন্থ তাঁহারই রচিত । শকের ( ১৬৭৮ খ্ৰী: ) পূৰ্ব্বে তিনি বর্তমান ছিলেন । প্রাণনাথ বিদ্যাভরণ-– একজন জ্যোতিষী পণ্ডিত । তিনি কৃষ্ণনগরের মহারাজ ঈশ্বরচন্দ্র রায়ের সময়ে রাজ সভার জ্যোতিৰ্ব্বিদ পণ্ডিত ছিলেন । তিনি ১৭৮৮ খ্ৰীঃ অব্দে বৰ্ত্তমান ছিলেন । প্রাণনাথ বৈদ্য—তিনি বিখ্যাত আয়ুৰ্ব্বেদ শাস্ত্রবেত্ত ও চিকিৎসক ভৈষজ্য সারামৃত সংহিতা রস প্রদীপ,বৈদ্যদপণ প্রভৃতি গ্রন্থ তাহার রচিত । প্রাণনাথ রায়—(১) fতনি দিনাজপুর রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা দিনরাজ ঘোষের (পরে রায়) পৌত্র ও শুকদেব রায়ের কনিষ্ঠ পুত্র । শুকদেব রায় পরলোক У Ф. 8 o 으 জীবণী-কোষ 》"○a ૬][૧૭ |ફ:નન | ૭sજtદ્ધ છterd কনিষ্ঠ ভ্রাতা প্রাণনাথ রায় ১৬৮২ খ্রী: অব্দে রাজা হইয়াছিলেন । তাহার পিতা শুকদেব রায়কে পরাস্ত করিয়া তদানীন্তন কোচবিহারপতি দিনাজ পুরের কতক অংশ অধিকার করিয়াছিলেন ; এতদ্ব্যতীত পঠিান ও উজবেগ সদারের ৪ তাহার রাজ্যের কতক অংশ অধিকার করিয়াছিলেন । প্রাণ নাথ রায় সৈন্ত সংগ্ৰহ করিয়া সেই সমস্ত স্থান অধিকার করেন । বর্তমান দিনাজপুর ব্যতীত রংপুর, মালদহ, বগুড়, রাজসাহী ও পূর্ণিয় এই পাঁচটা fজ লারও কিয়দংশ তাহার অধিকারে ছিল । তাছার বti র্যক আধু নয় লক্ষ ট। কী ছিল । প্রাণনাথ, কোচবিহারপতিকে যে স্থানে পরাস্ত করিয়াছিলেন, তিনি সেই স্থানের নাম বিজয় নগর রাখিয়। তথায় বাস করিতে থাকেন । কালে এই স্থানই দিনাজপুর নামে খ্যাত হয় । প্রকৃত দিনাজপুর বর্তমান দিনাজপুর হ হতে দশ ক্রোশ উত্তরে অবস্থিত । মানসিংহের সহিত কোচবিহারের রাজার যুদ্ধকালে, প্রাণনাথ মানসিংহকে সাহায্য করিয়াছিলেন । যখন কোচবিহারের সহিত মানসিংহের সন্ধি হইয়া গেল, তখন মানসিংহ, কোচবিহার ও দিনাজপুর রাজ্যের গমন করিলে,তাহার জ্যেষ্ঠ পুত্র জয়দেব মধ্যে মিত্ৰত স্থাপন করিয়া দেন । BD DDS DBB BBB BBBB BB BBB StBBS gggg BBB BBB S !
