১২৭ কয়েক দিন পরেই সামুচর বন্দী শম্ভুজী রাজসকাশে নীত হইলে আওরঙ্গ জীবের আদেশে তাহীদের প্রতি আতিশয় অপমান সূচক ব্যবহার করা হয় এবং অশেষ যন্ত্রণা দিয়। বধ করা হয় (মার্চ১৬৮৯ )। কিন্তু ইহাতেও মারাঠ। শক্তি সম্পূর্ণরূপে दिक्षड श्न न। अड्रोब कनिष्ट बाङ बाछा রামকে নেতা করিয়া মারাঠারা পুনরায় মুঘলদিগের সহিত শক্তি পরীক্ষা করিবার চেষ্ট করে। কিন্তু সে চেষ্ট অল্পক লৈ স্থায়ী হয় এবং তাহাতে কোন ফললা ভ হয় নাই । ১৮৮৯ খ্রীঃ আবেদ মুঘল সেনাপতি ইতিবাদ খ। রায়গড়ের প্রসিদ্ধ দুর্গ অধিকার করিয়া শস্তুজীর পুত্র শাহু ও অন্যান্ত মারাঠা নেতা এবং তাহাঁদের পরিবারবর্গকে নিজ তত্ত্বা द६८न ट्रॉनघ्नन द८द्भन ! * छिक রাজা উপাধি ও সাত হাজারী মনসব - দারের পদ প্রদান করা হইল, কিন্তু তাছাকে প্রায় বনীভাবেই মুঘল তত্ত্ববধানে রাখিবার ব্যবস্থা হইল। কিন্তু ইহাতেও বিশেষ ফল দর্শিল ন । রাজারাম (শভূজীর কনিষ্ঠ ভ্রাতা ), পলায়ন পূর্বক জিঞ্জিতে গমন করেন এবং তথায় শক্তিসঞ্চয়পুৰ্ব্বক পুনরায় মুঘল শক্তিকে যথাসাধ্য ব্যতিব্যস্ত করিয়া তুলিতে লাগিলেন এবং তাহার অন্যান্য সেনানায়কগণ বিভিন্ন স্থানে থাকিয়া নিজ নিজ অধীনস্থ সৈন্তাদিসহ মুঘল ভারতীয়-ঐতিহাসিক আওরঙ্গজীব রাজ্যের একাধিক স্থানে লুটতরাজ, দুর্গাদি অধিকার করিতে আরম্ভ করেন । শস্তুজীর পতনের সঙ্গে সঙ্গে যে সকল মারাঠা দুর্গ মুঘলদিগের অধিকারে অসিয়াছিল, তাহদের অধিকাংশই মারাঠার। আবার অধিকার করিয়া লইল । সম্রাট ঠিক এইরূপ অবস্থার জন্ত প্রস্তুত ছিলেন না । তাহার ধারণ হইয়াছিল যে শস্তুজীকে বধ ও শাহুকে বন্দী করার ফলে মারাঠা শক্তি ও ধবংসপ্রাপ্ত হইয়াছে । কিন্তু বাস্তব ক্ষেত্রে তাঁহার বিপরীত ঘটতে লাগিল । প্রায় প্রত্যেক ক্ষেত্রেই মুঘল সেনপতির মারাঠাদিগের হস্তে পরাস্ত হইতে লাগিলেন এবং একই সময়ে একাধিক স্থানে সমভাবে শক্তি প্রয়োগ করিয়া বিক্ষিপ্ত মারাঠাশক্তিকে সমূলে বিনষ্ট করা সম্রাটের পক্ষে অসম্ভব হইয়। উঠিল। শিবাজী ও শম্ভুজীর অভাবে ষে মারাঠারা আদৌ শক্তিত্ত্বাস হয় নাই, তাহা তিনি এইবার সম্যকভাবে উপলব্ধি করিতে লাগিলেন । কিন্তু মুঘল গৌরব দাক্ষিণাত্যে পুনঃ প্রতিষ্ঠার কোনও উপায়ই তিনি স্থির করিতে পারিলেন না। মারাঠা সমস্যা পূর্বের অপেক্ষা আরও গুরুতর আকার ধারণ করিল। ঐ সময়ে দক্ষিণাপথ পরিত্যাগ করিয়া দিল্লীতে প্রত্যাগমন করা একাস্তই অযৌক্তিকর বুঝিতে পারিয়া তিনি র্তাহার পুত্র শাহ-আলমকে পশ্চিমোত্তর
